বহু চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে বিশ্বমানচিত্রে একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে স্থান করে নিয়েছে বাংলাদেশ। আমাদের দেশের পরিচয় এখন বহুমাত্রিক নানা অর্জন, স্বীকৃতি আর সম্মানে কমতি নেই। অর্থনৈতিক স্বাধীনতা সূচকেও আমরা পিছিয়ে এগিয়ে। এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশকে পেছনে ফেলে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। সরকারের উন্নয়নশীল নীতি ও ছোট-বড় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের যৌথ সহযোগিতার ফলে এ স্থানে পৌঁছাতে পেরেছি আমরা। এমনই একটি অগ্রগণ্য প্রতিষ্ঠান আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড। বাংলাদেশের মানুষের অগ্রযাত্রায় অন্যতম সঙ্গী প্রতিষ্ঠানটি। তাদের কল্যাণে দেশের তৃণমূলের মানুষও এখন ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখছে।
ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রমোশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি, যার সংক্ষিপ্ত রূপ আইপিডিসি। বাংলাদেশের প্রাইভেট সেক্টরের অন্যতম পুরোনো এ নন-ব্যাকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পথচলা শুরু ১৯৮১ সালে। আগা খান ফান্ড ফর ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট (একেএফইডি), যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশন (আইএফসি), জার্মান ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি (ডিইজি) ও যুক্তরাজ্যের কমনওয়েলথ ডেভেলপমেন্ট করপোরেশনের (সিডিসি) সহায়তায় তৎকালীন সরকার এ নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে। পরবর্তী সময়ে প্রায় ২৫ শতাংশ শেয়ার কিনে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে যুক্ত হয় বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক। দীর্ঘদিন ধরে প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশের অনেক উন্নয়নে সহযোগী হিসেবে কাজ করছে। সূচনালগ্ন থেকে জরুরি প্রয়োজনে দেশের পাশে দাঁড়িয়েছে। মানুষের চাহিদা মেটাতে সময়ের প্রয়োজনে নিজেকে পরিবর্তনও করেছে এ প্রতিষ্ঠান। শিল্প, বাণিজ্য ও শিক্ষা খাতের উন্নয়নে অনুঘটক হিসেবে কাজ করছে আইপিডিসি।
সাম্প্রতিক বছরগুলোয় বাংলাদেশের অর্থনীতিতে যেসব সমস্যা দেখা গেছে, সেগুলো মোকাবিলার জন্য দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়েছে আইপিডিসি ফাইন্যান্স। এজন্য প্রতিষ্ঠানটি তাদের কার্যক্রম বিস্তৃত করেছে। তরুণ সমাজ, নারী ও সুবিধাবঞ্চিত এলাকাগুলোর প্রতি গুরুত্ব দিয়েছে তারা। পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য নতুন রোড ম্যাপ প্রস্তুত করেছে। এসব পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে ‘প্রতিটি পরিবারের জন্য একটি বাড়ি’, ‘নারীর ক্ষমতায়ন’, ‘উদ্যোক্তা তৈরি’, ‘যান্ত্রিক মেগাসিটি পেরিয়ে’ ও ‘স্বাচ্ছন্দ্য আনুন নিজ ঘরে’। বর্তমানে প্রাতিষ্ঠানিক, ক্ষুদ্রঋণ ও ব্যক্তি এ তিন পর্যায়ে অর্থায়ন করছে আইপিডিসি। এর মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে পাঁচটি ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য ছয়টি সেবা দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। আর ব্যক্তি পর্যায়ের গ্রাহকদের বাড়ি-গাড়ি ক্রয়সহ যে কোনো প্রয়োজনে চার ধরনের ঋণ-সেবা দিচ্ছে। আরও কিছু সেবা আনার পরিকল্পনা আছে তাদের। এসব কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে দেশের শীর্ষস্থানীয় নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের তালিকায় স্থান করে নিতে চায় আইপিডিসি।
সময়ের সঙ্গে নিজেকে এগিয়ে নিতে কয়েক বছর ধরে প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বশীলরা অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন। এজন্য প্রত্যেকটি স্তরে স্বচ্ছতা-জবাবদিহি নিশ্চিত করার ওপর নজর দেওয়া হচ্ছে। দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করা এক ঝাঁক কর্মকর্তাকেও নিজেদের পথচলার সঙ্গী করে নিয়েছে, যা কোম্পানিটির এগিয়ে চলার পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। প্রতিযোগী অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সময়োপযোগী পণ্য-সেবা চালুর দিকেও সমান গুরুত্ব দিচ্ছে আইপিডিসি। আর্থিক খাতের আগামী দিনের চাহিদাকে সামনে রেখে তথ্য-প্রযুক্তিনির্ভর পণ্য-সেবা চালু করা হচ্ছে। পরিচালনা পর্ষদে স্বনামখ্যাত একাধিক দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সম্পৃক্ততা আইপিডিসির সক্ষমতা আরও বাড়িয়েছে।
দেশের শিল্প খাতে ভূমিকা রেখেছে আইপিডিসি। নানা প্রকল্পে তারা অংশীদার হিসেবে কাজ করছে। ফ্যান্টাসি কিংডম, হোলসিম, সামিট, ডিবিএইচ, এ্যাপোলো হসপিটালস-ঢাকা, ওয়েস্টিন হোটেলস অ্যান্ড রিসোর্টস, ন্যাশনাল হাউজিং, একুশে টিভি ও ইংরেজি মাধ্যম স্কুল স্কলাসটিকাসহ আরও বেশ কয়েকটি দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে আইপিডিসি।
দেশের অন্যতম বিশ্বস্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হওয়ার লক্ষ্যে ২০১৬ সালে আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড ‘জাগো উচ্ছ্বাসে’ নামে একটি নতুন থিম উম্মোচন করেছে। থিমটি প্রতিষ্ঠানটির নতুন যাত্রার কথা বলে। প্রতিষ্ঠানটি যে শুধু আর্থিক সেবাই দিচ্ছে, তা নয়। বরং নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ ব্যাংকিংসেবা সম্পর্কেও গ্রাহককে প্রয়োজনীয় তথ্য ও দিকনির্দেশনা দিয়ে আসছে। মূলত গ্রাহকের জীবন থেকে প্রাত্যহিক নানা ঝুটঝামেলা কমানোর জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। গ্রাহকের আস্থার ওপর ভর করে নানা প্রতিবন্ধকতার মধ্যে আইপিডিসির ভিত সুসংহত হচ্ছে। অন্যরা পিছিয়ে পড়লেও এগিয়ে চলেছে আইপিডিসি। ২০১৪ সালে প্রায় ১৬ কোটি ৬৫ লাখ টাকা কর-পরবর্তী মুনাফায় থাকা কোম্পানিটি ২০১৮ সালে প্রায় ১১২ কোটি ২৯ লাখ টাকা মুনাফা করেছে।
করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে নানা কাজ করে থাকে আইপিডিসি। পণ্য-সেবার মাধ্যমে দেশের তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের মাথা গোঁজার ঠাঁই করে দিতে কাজ করছে। স্বল্প ও মধ্যম আয়ের মানুষও যাতে সহজ শর্তে ঋণ সুবিধা নিয়ে প্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী কিনে নিতে পারে, সে চেষ্টাও চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। তারপরও সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে দেশজুড়ে দুর্গত মানুষের পাশে থাকছে আইপিডিসি।
ঋণ এখন অনেক সহজ
অনেকের কাছে ঋণ নেওয়া ভীতিকর। তারা ভাবেন, ঋণের ফলস্বরূপ অনেক দায়িত্ব কাঁধে এসে পড়ে। এর ঝুঁকির মাত্রা তীব্র। অথচ বিষয়টি যে সাধারণ সম্পর্কের মতোই দেওয়া ও নেওয়ার সম্পর্ক, সে বিষয়ে আমরা অনেকেই অবগত নই। এটি দৈনন্দিন লেনদেনের মতোই। তবে প্রতিদিনের নয়, মাসে একবার। সাধারণ মানুষের ধারণা, ঋণ (লোন) শুধু ধনীদের জন্য। এসব ভ্রান্ত ধারণা থেকে গ্রাহককে মুক্তি দেওয়ার পাশাপাশি স্বস্তি দিয়ে আস্থার জায়গা তৈরি করেছে আইপিডিসি।
আইপিডিসি পরিমিত ইন্টারেস্ট রেট দেয়, শুধু উপরোক্ত ভুল ধারণাগুলো স্খলনের জন্যই নয়, বরং যাতে গ্রাহকের লোন নেওয়া সার্থক হয়। আমরা যদি চুলচেরা বিশ্লেষণ করি, তাহলে দেখতে পাব ঋণ দেওয়া ও নেওয়ার প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হতে অনেক সময় ব্যয় হয়। এদিক থেকেও সফল আইপিডিসি, সবচেয়ে দ্রুততম লোন প্রসেসিং করে, সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।
ভিন্ন পেশা, ভিন্ন আয় দেয় বলে আইপিডিসি সব শ্রেণির মানুষের আয় মাথায় রেখেই শর্তাবলি দিয়েছে। আইপিডিসি চায় যাদের ইচ্ছে রয়েছে, তারা সবাই যেন হোম লোনের জন্য আবেদন করতে পারেন। অর্থাৎ আপনি যদি একজন সরকারি কর্মচারী হয়ে থাকেন ও আপনার মাসিক আয় ২৫ হাজার টাকা হয়ে থাকে, আপনি আইপিডিসিতে গৃহঋণের আবেদন করতে পারবেন। আপনার খরচ কমাতে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে প্রতিষ্ঠানটি। আইপিডিসির হোম লোন স্কিম আপনার সম্পত্তির ওপর ৯০ শতাংশের এক অবিশ্বাস্য কভারেজ দেয়। সঙ্গে ২৫ বছর সময় দেয় তা শোধ করতে। তাহলে আপনি যদি ক্ষুদ্রতম কিস্তির মাধ্যমে আপনার লোন শোধ করতে ২৫ বছর পেয়ে থাকেন, তাহলে হোম লোন নিয়ে নিজের বাসার মালিক হয়ে মাসিক ভাড়াটা কিস্তি হিসেবে দেওয়াটা মন্দ নয়, কি বলেন? আজীবন ভাড়া বাসায় থাকার চেয়ে ভালো নয় কী?
কেন অটো লোন
দিন কিংবা রাতে হঠাৎ কোনো জরুরি প্রয়োজনে হাসপাতালে যাওয়া কিংবা কোনো মিটিংয়ে পৌঁছানোর জন্য হন্যে হয়ে গাড়ি খুঁজছেন, অথচ পাচ্ছেন না। এমন পরিস্থিতিতে কাকে কাকে দায়ী করবেন? নিজেকে, নাকি গাড়ি না কেনার অনাগ্রহকে?
গাড়ি কেনা অনেক সময় এক বিশাল সিদ্ধান্ত মনে হতে পারে। বিশাল প্রাইস ট্যাগ, তার ওপর থাকে বিভিন্ন অ্যাড-অন, ওয়ারেন্টি ও ফাইন্যান্স সম্পৃক্ত উদ্বেগ, সম্ভাব্য ব্যয় প্রভৃতি। এসব চিন্তা থেকে গ্রাহককে মুক্তি দিচ্ছে আইপিডিসি। বরং সব ধরনের সুবিধা উপভোগ করার সুযোগ দিচ্ছে। আপনি ব্যবসায়ী, বাড়িওয়ালা বা স্বনির্ভর হন না কেন, আপনার গাড়ির মূল্যের ওপর প্রতিষ্ঠানটি দিচ্ছে শতভাগ ঋণ। কি, অবাক হচ্ছেন? অবাক হওয়ার কিছু নেই, কারণ নতুন গাড়ির ঋণ পরিশোধ করতে আপনি পাবেন পুরো ছয় বছর ও রিকন্ডিশন্ড গাড়ির জন্য পাবেন পাঁচ বছর। লোনের মাসিক কিস্তি দিতে পারবেন আপনার সুবিধা অনুযায়ী।
গণপরিবহন ব্যবহারের মাধ্যমে অনেক অর্থ সঞ্চয় করা সম্ভব। তবে আপনার গাড়ির অকটেন খরচের সঙ্গে যদি পাবলিক বাস সম্পৃক্ত ব্যয়ের তুলনা করেন, তাহলে খেয়াল করলে দেখবেন অর্থ সঞ্চয় না হয়ে বরং অর্থ ব্যয় হয় অনেক বেশি। যেখানে খুশি, সেখানে গাড়ি নিয়ে ভ্রমণ করার সুযোগ তো আছেই।
দুবছরে ১০ অ্যাওয়ার্ড
স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি আইপিডিসির অন্যতম চালিকাশক্তি। এর মধ্য দিয়ে গ্রাহকের আস্থা অর্জন করছে প্রতিষ্ঠানটি। নন-ব্যাংকিং আর্থিক খাতের কোম্পানি হিসেবে দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান-সংস্থার স্বীকৃতির দিক থেকেও এগিয়ে আইপিডিসি। ২০১৬ ও ২০১৭ সালে কমপক্ষে ১০টি অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
এডিএফআইএপি বেস্ট সিএসআর অ্যাওয়ার্ড: সামাজিক দায়বদ্ধতায় বিশেষ অবদানের জন্য ২০১৬ সালে ‘এডিএফআইএপি বেস্ট সিএসআর অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেছে আইপিডিসি। চীনের ম্যাকাওয়ে অ্যাসোসিয়েশন অব ডেভেলপমেন্ট ফাইন্যান্সিং ইনস্টিটিউশনস ইন এশিয়া প্যাসিফিক (এডিএফআইএপি) এ অ্যাওয়ার্ড দিয়েছে। ২০১৭ সালেও দ্বিতীয় দফায় সম্মানজনক পুরস্কারটি পেয়েছে আইপিডিসি
আইসিএবি সেকেন্ড বেস্ট প্রেজেন্টেড অ্যানুয়াল রিপোর্ট অ্যাওয়ার্ড: তথ্যবহুল আর্থিক প্রতিবেদন উপস্থাপনের জন্য ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশের (আইসিএবি) ‘আইসিএবি সেকেন্ড বেস্ট প্রেজেন্টেড অ্যানুয়াল রিপোর্ট অ্যাওয়ার্ড’ পেয়েছে আইপিডিসি। ২০১৭ সালেও দ্বিতীয়বারের মতো বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সম্মানজনক এ পুরস্কার পেয়েছে ‘এএ১’ ক্রেডিট রেটিং পাওয়া নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানটি।
সাফা বিপিএ অ্যাওয়ার্ড: সাউথ এশিয়ার ফেডারেশন অব অ্যাকাউন্ট্যান্টসের (সাফা) ‘সাফা বিপিএ অ্যাওয়ার্ড’-এ সেকেন্ড রানার্সআপ হয়েছে আইপিডিসি। নেপালের কাঠমান্ডুতে এ অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়। ২০১৭ সালে দ্বিতীয়বারের মতো ‘সেকেন্ড রানার্সআপ’ হয়
‘সুপার ব্র্যান্ড’ হিসেবে স্বীকৃতি: গ্রাহকের আস্থা অর্জনের মধ্য দিয়ে সুনামের সঙ্গে এগিয়ে যাওয়ার স্বীকৃতির অংশ হিসেবে বাংলাদেশের সেরা ব্র্যান্ড হিসেবে স্থান করে নিয়েছে আইপিডিসি। ওই বছরে আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ‘সুপার ব্র্যান্ড’ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে কোম্পানিটি, যা কোম্পানিটির প্রতি গ্রাহকের আস্থা আরও বাড়িয়েছে
ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ড: বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় রিটেইল ফাইন্যান্স কোম্পানি হিসেবে গ্রাহককে উন্নত পণ্য-সেবা প্রদানের জন্য আন্তর্জাতিক সম্মানজনক ‘ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট রিটেইল ফাইন্যান্স কোম্পানি’ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে।