আট কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আট কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৯০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৮৯ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৬৯ টাকা ২৭ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৭০ টাকা আট পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৩৩ পয়সা লোকসান, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১০ টাকা ৫১ পয়সা।

অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে এক টাকা ৪৫ পয়সা লোকসান, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ১৪ পয়সা লোকসান। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ১৬ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১২ টাকা পাঁচ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৫৩ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪৯ পয়সা।

বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫৬ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ৯৯ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৫ টাকা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ২০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪৫ পয়সা।

এপেক্স ফুটওয়্যার: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে চার টাকা ১৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল দুই টাকা ১১ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ২৪৯ টাকা ৫১ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ২৪৯ টাকা ৮৩ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৬৩ টাকা ৬৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫৮ টাকা ছয় পয়সা।

পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে এক টাকা ৫০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৯৯ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১০৬ টাকা ৫৭ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বরে ছিল ৮০ টাকা ২৪ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে পাঁচ টাকা ২৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ছয় টাকা ২১ পয়সা।

বাংলাদেশ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট কোম্পানি: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪০ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৬৯ টাকা ৩৯ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৬৯ টাকা ৮৩ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৭৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৬ পয়সা।

ন্যাশনাল টি কোম্পানি: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে এক টাকা ২৭ পয়সা লোকসান, যা আগের বছর একই সময় ছিল সাত টাকা ৭৫ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৭৯ টাকা আট পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৭৪ টাকা ৬৬ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে এক টাকা ৬৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫১ টাকা ১৭ পয়সা।

এমআই সিমেন্ট ফ্যাক্টরি: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে এক টাকা ৮০ পয়সা লোকসান, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩১ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৪৫ টাকা ৩৬ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৪৮ টাকা ২২ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৯ টাকা ৯৯ পয়সা লোকসান, যা আগের বছর একই সময় ছিল দুই টাকা ৩৪ পয়সা।

 

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০