নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আট কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশ থাই অ্যালুমিনিয়াম কোম্পানি লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে পাঁচ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৩ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ২৭ টাকা ৪৮ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ২৭ টাকা ৩৬ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৫৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩০ পয়সা।
সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারি লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫১ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল দুই পয়সা (লোকসান)। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা এক পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৪ টাকা ৫৭ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে দুই টাকা ৭৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল দুই টাকা ৭১ পয়সা।
শাশা ডেনিমস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৭০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪১ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৫৩ টাকা ৩২ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৪৪ টাকা ২৬ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে চার টাকা ৩৫ পয়সা লোকসান, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৪৫ পয়সা।
জিকিউ বলপেন ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২১ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৩ পয়সা (লোকসান)। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৪৫ টাকা ৪৮ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৪৮ টাকা ২৩ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৮৬ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ৯১ পয়সা (লোকসান)।
তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২৩ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৪ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৩০ টাকা ৬৩ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৩১ টাকা ৬৮ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে দুই টাকা ৩৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৬৬ পয়সা (লোকসান)।
বিচ হ্যাচারি লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১৫ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ৯ পয়সা (লোকসান)। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ৯০ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১০ টাকা ১৪ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে এক পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল এক পয়সা।
কনফিডেন্স সিমেন্ট লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে দুই টাকা ৭৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা সাত পয়সা (এককভাবে)। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৭১ টাকা ৩০ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৬৭ টাকা ২৪ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে দুই টাকা ২৯ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল দুই টাকা ৯১ পয়সা (লোকসান)।
হাক্কানী পাল্প অ্যান্ড পেপার মিলস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২৫ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৯ পয়সা (লোকসান)। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ২৫ টাকা ৩৫ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ২৬ টাকা ৭ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৬১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল দুই টাকা ২২ পয়সা (লোকসান)।