কৃষি যান্ত্রিকীকরণই কৃষিতে সাফল্য বয়ে আনছে

সেলিনা আক্তার : সুজলা-সুফলা শস্য-শ্যামলা আমাদের এই বাংলাদেশে কৃষি ও কৃষক জন্ম থেকেই একে অপরের পরিপূরক। বাংলাদেশের ৭০-৮০ শতাংশ মানুষ প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষভাবে কৃষির ওপর নির্ভরশীল। কৃষির সঙ্গে খাদ্য জড়িত, আর খাদ্যের সঙ্গে জীবন। এই জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে সর্বপ্রথম সনাতন চাষ পদ্ধতি থেকে বের হয়ে প্রযুক্তিনির্ভর কৃষি ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হবে। স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকে খাদ্যশস্য উৎপাদনেও উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি রয়েছে। প্রতিবছর দেশে শূন্য এক শতাংশ হারে কৃষিজমি কমলেও স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ের তুলনায় প্রায় তিনগুণ বেড়েছে চালের উৎপাদন। দেশের কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের বিকাশ মূলত ধান চাষকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয়েছে। তবে ধানকেন্দ্রিক যান্ত্রিকতা থেকে বের হয়ে আমাদের কৃষি খাতকেই যান্ত্রিকতার আওতায় নিয়ে আসা উচিত।

বিবিএস ২০২২-এর জরিপ অনুযায়ী, বাংলাদেশের মোট আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ ৮৮ লাখ ২৯ হাজার হেক্টর, মোট সেচকৃত জমির পরিমাণ ৭৮ লাখ ৭৯ হাজার হেক্টর এবং পতিত চার লাখ ৩১ হাজার হেক্টর। এক ফসলি জমি ২১ লাখ ১০ হাজার হেক্টর, দুই ফসলি জমি ৪১ লাখ ২৫ হাজার হেক্টর, তিন ফসলি জমি ১৮ লাখ ৬৭ হাজার হেক্টর, চার ফসলি জমি ২৩ হাজার হেক্টর এবং মোট ফসলি জমির পরিমাণ এক কোটি ৬০ লাখ ৫৭ হাজার হেক্টর। কৃষিতে নিয়োজিত জনবল মোট জনশক্তির ৪০ দশমিক ৬ শতাংশ। ২০২১-২২ অর্থবছরে মোট খাদ্যশস্য (চাল+গম+ভুট্টা) উৎপাদন চার কোটি ৫৮ লাখ ৯৬ হাজার মেট্রিক টন, আলু উৎপাদন ১০১ দশমিক ৪৫ লাখ মেট্রিক টন ও শাকসবজি উৎপাদন ২১৬ দশমিক ৭০ লাখ মেট্রিক টন।

অধিকতর দক্ষতা এবং শ্রম ও সময়সাশ্রয়ী উপায়ে কৃষি উৎপাদন, সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের কাজে মানুষ ও প্রাণিশক্তির ব্যবহার হ্রাস করে অধিক পরিমাণে যন্ত্রশক্তি ব্যবহারের প্রযুক্তি ও কলাকৌশল প্রয়োগের বিজ্ঞানভিত্তিক ব্যবস্থাকে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ বলা হয়। যান্ত্রিকীকরণের ফলে কৃষিকাজে ব্যবহূত উপকরণ, সময়, শ্রম ও অর্থের সাশ্রয় হয়, সেই সঙ্গে ফসল আবাদের দক্ষতা, নিবিড়তা, উৎপাদনশীলতা ও শস্যের গুণগত মান বৃদ্ধি পায় এবং কৃষিকাজ লাভজনক ও কর্মসংস্থানমুখী হয়। এ ছাড়াও প্রতিকূল পরিবেশে যন্ত্রের ব্যবহার উৎপাদন নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।

কৃষি যান্ত্রিকীকরণের মূল উদ্দেশ্য হলো দেশে দক্ষ জনবল সৃষ্টি, লাভজনক ও বাণিজ্যিক কৃষি ব্যবস্থায় উত্তরণ এবং টেকসই খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ। এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে কৃষক পর্যায়ে ব্যয়সাশ্রয়ী ও মুনাফা বৃদ্ধিকারী কৃষি যন্ত্রপাতির ব্যবহার ত্বরান্বিত করা, কৃষি শ্রমিকের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা এবং শস্যের ফলন বৃদ্ধির জন্য জমিতে যান্ত্রিক, বৈদ্যুতিক ও নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার বাড়ানো সরকারের অন্যতম লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। এর মাধ্যমে শস্য নিবিড়তা বৃদ্ধি পাওয়ায় সার্বিকভাবে ফসলের উৎপাদন বাড়ানো যায়। স্থানীয় কৃষি যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারকদের উৎসাহিত করা ও প্রতিযোগিতামূলক বাজার ব্যবস্থায় টিকে থাকার জন্য সহায়তা প্রদান করা।

কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করার জন্য আমদানিকারক, প্রস্তুতকারক, ভাড়ায় যন্ত্র সেবা প্রদানকারী এবং কৃষকদের সহজ ও বিশেষায়িত ঋণ সুবিধা সহজলভ্য করা। গ্রামীণ অর্থনীতির গতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণ জরুরি। আর গ্রামীণ কৃষিতে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির প্রধান হাতিয়ার করতে হবে কৃষির যান্ত্রিকীকরণ। একই সঙ্গে উৎপাদিত পণ্যের ক্ষতিও কমানো সম্ভব হবে। কেবল জমি চাষই নয়, জমিতে নিড়ানি, সার দেয়া, কীটনাশক ছিটানো, ধান কাটা, মাড়াই, শুকানো ও ধান থেকে চাল সবই আধুনিক যন্ত্রের মাধ্যমে করা সম্ভব।

কৃষিযন্ত্রের কথা শুনলে আমাদের দেশের কৃষিশ্রমিকরা আঁতকে ওঠেন। তারা ভাবেন যন্ত্র এসে তাদের কাজটুকু কেড়ে নেবে। এখন আর সেদিন নেই। এখন একটি কৃষিযন্ত্র গ্রামের একজন তরুণের নিরাপদ কর্মসংস্থান। মান্ধাতা আমলের ধ্যান-ধারণা দিয়ে আধুনিক চাষ পদ্ধতিতে টিকে থাকা সম্ভব নয়। সময়ের বিবর্তনে কাজেরও বহু ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। তাছাড়া এখন কৃষিশ্রমিকেরও তীব্র সংকট তৈরি হয়েছে। কৃষিশ্রমিকের মজুরি বৃদ্ধির কারণেও কৃষি হয়ে উঠেছে ব্যয়বহুল। আর এর সমাধান আসতে পারে কৃষি যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমেই।

বাংলাদেশে কৃষি যান্ত্রিকীকরণের সূচনা হয় কৃষকদের মাঝে সরকারিভাবে যন্ত্র সরবরাহের মাধ্যমে। সদ্য স্বাধীন দেশে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশনায় ১৯৭৩ সালে দ্রুততম সময়ে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রথমবারের মতো নামমাত্র মূল্যে ভর্তুকি দিয়ে ৪০ হাজার শক্তিচালিত লো-লিফট পাম্প, দুই হাজার ৯০০ গভীর নলকূপ এবং তিন হাজার অগভীর নলকূপ স্থাপন করা হয়। আধুনিক কৃষিযন্ত্র সম্প্রসারণে এটি ছিল ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। সে ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা খোরপোশের কৃষিকে লাভজনক কৃষিতে রূপান্তর করার লক্ষ্যে ২০০৯ থেকে ২০১২ সালে প্রথম পর্যায়ে ১৫০ কোটি টাকা, ২০১৩ থেকে ২০১৯ সালে দ্বিতীয় পর্যায়ে ৩৩৯ কোটি টাকা, ২০১৯-২০ অর্থবছরে রাজস্ব বাজেটে ১৬৮ কোটি টাকা এবং ২০২০ থেকে ২০২৫ মেয়াদে তিন হাজার ২০ কোটি টাকা বরাদ্দ প্রদান করে যান্ত্রিকীকরণ সম্প্রসারণে সুনজর অব্যাহত রাখা হয়েছে এবং বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে তা বাস্তবায়িত হচ্ছে।

দেশের কৃষি ব্যবস্থাকে যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে কৃষিকে লাভজনক, বাণিজ্যিকীকরণ ও আধুনিকীকরণের জন্য ‘সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ’ প্রকল্পটির গত ২০২০-২১ অর্থবছর থেকে কার্যক্রম শুরু হয়েছে এবং পাঁচ বছর মেয়াদের প্রকল্পটি জুন, ২০২৫ পর্যন্ত চলবে। প্রকল্পের প্রধান কার্যক্রম হলো উন্নয়ন সহায়তার (ভর্তুকি) মাধ্যমে ১২ ধরনের ৫১ হাজার ৩০০টি কৃষিযন্ত্র কৃষকের কাছে পৌঁছানোর ব্যবস্থা গ্রহণ এবং এ যন্ত্রগুলোর সুষ্ঠু পরিচালনা নিশ্চিত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা। ধান কাটার যন্ত্র কম্বাইন্ড হারভেস্টার, রিপার বেশি ব্যবহূত হওয়ায় দ্রুততার সঙ্গে সফলভাবে ঘরে তোলা সম্ভব হয়েছে। ‘কৃষি যান্ত্রিকীকরণ’ প্রকল্পের মাধ্যমে অঞ্চলভেদে ৫০ থেকে ৭০ ভাগ ভর্তুকিতে কৃষকদের কৃষিযন্ত্র দেয়া হচ্ছে।

কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিনসহ ২৭৭টি বিভিন্ন ধরনের আধুনিক কৃষিযন্ত্র বিতরণ করছে সরকার। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় এরই মধ্যে বিভিন্ন উপজেলায় এসব যন্ত্র প্রদান শুরু হয়েছে। এসব যন্ত্রের মধ্যে কম্ভাইন্ড হারভেস্টার মেশিন ১১৭টি, বেড প্লন্টার ২৮টি, পাওয়ার স্প্রেয়ার তিনটি, সিডার ৬৪টি, ফ্রেসার ৪২টি, রাইস ট্রান্সপ্লান্টার ১১টি, রিপার ৯টি ও মেডসেলার তিনটি রয়েছে। জমি চাষ থেকে ফসল মাড়াই—সমগ্র প্রক্রিয়ায় যুক্ত করা হচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তি। এটি সারাবিশ্বে একটি বিরল ঘটনা।

ধান কাটতে শ্রমিক সংকট দূর করা এবং কৃষি যান্ত্রিকীকরণের লক্ষ্যে সরকার এ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। শ্রমিক দিয়ে একরপ্রতি জমিতে ধান কাটতে কৃষকদের যেখানে খরচ হয় পাঁচ হাজার টাকা, সেখানে কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিনের মাধ্যমে ব্যয় হবে মাত্র আড়াই হাজার টাকা। কম্বাইন্ড হারভেস্টার ব্যবহার করে কৃষক এক মৌসুমে রোপা আমন ধান কর্তন করেছে, যার ফলে কৃষকের অর্থ সাশ্রয় হয়েছে এক হাজার ১১৯ কোটি টাকার অধিক। গত পাঁচ বছরে শুধু কম্বাইন্ড হারভেস্টারে অর্থ সাশ্রয়ের পরিমাণ গিয়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৬৮৬ কোটি টাকা। প্রতিটি মেশিনের মূল্য ২৫ লাখ টাকা থেকে ৩২ লাখ টাকা পর্যন্ত। আর ধানের চারা রোপণের আধুনিক পদ্ধতি রাইস ট্রান্সপ্লান্টার যন্ত্রের মাধ্যমে ঘণ্টায় ২৫০ হেক্টর জমিতে চারা রোপণ করা যায়, যা চারজন শ্রমিক দিয়ে করলে তিন দিন সময় লাগে। এছাড়া ধান মাড়াইয়ের ফ্রেসার, বীজ রোপণের সিডারসহ সব কৃষিযন্ত্রই কৃষকদের কার্যক্রম সহজ ও গতিশীল করছে।

কৃষিপণ্যের মোট মূল্যের ৩০ শতাংশ টাকা দিয়ে কৃষকরা কেনার সুযোগ পাচ্ছে। দিন দিন প্রতিটি জেলায় কৃষিতে যন্ত্রের ব্যবহারের ওপর জোর দেয়া হচ্ছে। যেসব কৃষক এসব যন্ত্র পাচ্ছে, তাদেরও একটা বাড়তি আয় হচ্ছে। বিশেষ করে প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় দ্রুত ধান কাটতে যন্ত্রের কোনো বিকল্প নেই। কৃষি যান্ত্রিকীকরণের ফলে কৃষকদের পরিশ্রম অনেক কমে গিয়ে লাভ বেশি হচ্ছে। বর্তমানে অধিকাংশ কৃষকই যন্ত্রের প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছে। বাংলাদেশে প্রায় ৬২ শতাংশ কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা রয়েছে কৃষি-সম্পর্কিত বিভিন্ন সেক্টরে, যার মধ্যে শস্য সেক্টরেই রয়েছে প্রায় ৫৫ শতাংশ। কৃষি আমাদের জাতীয় অর্থনীতির জীবনীশক্তি। দেশের জনসংখ্যার ক্রমবিকাশের সঙ্গে সঙ্গে কৃষি সেক্টরের যেমন চাপ বাড়ছে, তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে খাদ্যশস্য উৎপাদন, সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে এই সেক্টরের গুরুত্ব।

কৃষিযন্ত্রের সুবিধাগুলো হলো ফসল সংগ্রহোত্তর স্তরে থেকে প্রায় ১৪ শতাংশ (৫০ লাখ টন) শস্য বিনষ্ট হওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। ফসল উৎপাদন খরচ প্রায় ২৫-৫০ শতাংশ কমিয়ে আনা সম্ভব। পিক মৌসুমে ৪৪ শতাংশ শ্রমিক সংকট থাকে। যান্ত্রিকীকরণের ফলে এ সংকট থাকবে না। যান্ত্রিকীকরণের ফলে কৃষকের দ্বিগুণ আয় হবে। স্বল্প সময়ে ও সুষ্ঠুভাবে অধিক চাষাবাদ করা সম্ভব। শিক্ষিত বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। আধুনিক প্রযুক্তি গ্রহণ সহজতর হবে। শস্যের নিবিড়তা বাড়বে।

কৃষি যান্ত্রিকীকরণে যেমন সুবিধা রয়েছে, তেমনি চ্যালেঞ্জও রয়েছে। দক্ষ ও প্রশিক্ষিত কৃষি শ্রমিকের অভাব; কৃষিযন্ত্র ব্যবহার উপযোগী জমির সাইজ বা আকারে ছোট জমি; বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিক্রয়োত্তর সেবা নিম্নমানের হওয়া এবং ডিজাইন, উৎপাদন, মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণে দক্ষ জনশক্তির অভাব রয়েছে। ফসল উৎপাদনে যান্ত্রিকীকরণে যে অগ্রগতি অর্জন সম্ভব হয়েছে, সেক্ষেত্রে উৎপাদন-পরবর্তী প্রক্রিয়াকরণে পিছিয়ে থাকায় বিপুল পরিমাণ ফসল ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। প্রস্তুতকারক পর্যায়ে অত্যাধুনিক মানের যন্ত্রপাতি না থাকা এবং মানসম্পন্ন উপকরণের অভাব; সময়মতো প্রয়োজনীয় স্প্রেয়ার পার্টস না পাওয়া; দক্ষ মেকানিক, অপারেটর ও ওয়ার্কশপ না থাকা; কৃষকদের যন্ত্র ক্রয়ক্ষমতার সীমাবদ্ধতা প্রভৃতি রয়েছে।

কৃষিতে শ্রমিকের পরিবর্তে যান্ত্রিকীকরণের ব্যবহার করা গেলে বাংলাদেশের কৃষি অর্থনীতিতে ব্যাপক প্রভাব পড়বে। সময় কম লাগবে, ক্রপিং প্যাটার্নে একটি নতুন শস্য অনায়াসেই অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব হবে, সুতরাং সময় বাঁচবে। কৃষিকে ব্যবসায়িকভাবে অধিকতর লাভজনক ও বাণিজ্যিকভাবে টেকসই করে ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে কৃষি যান্ত্রিকীকরণের কোনো বিকল্প নেই।
পিআইডি নিবন্ধ

 

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০