কভিড-১৯-এর বৈশ্বিক মহামারির কারণে প্রতিদিনকার জীবনে আমরা নতুন স্বাভাবিকতায় অভ্যন্ত হয়ে পড়ছি। আর নতুন এ পরিস্থিতিতে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে কানেক্টিভিটি। ডিজিটাল বাংলাদেশের কানেক্টিভিটি পার্টনার হিসেবে বিনিয়োগ ও উদ্ভাবন উৎকর্ষের মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশের সম্ভাবনা উšে§াচনে গ্রামীণফোন ফোরজি/এলটিই’র সর্বোচ্চ সুবিধা পৌঁছে দিতে কাজ করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় দেশজুড়ে ভায়োলেট (ভয়েস ওভার এলটিই) সেবা চালু করল গ্রামীণফোন।
প্রযুক্তির এই অগ্রগতিতে এলটিই’র কাভারেজের অধীন এলাকায় ভয়েস কলে গ্রাহক অভিজ্ঞতা উন্নত হবে। এক্ষেত্রে এ সেবা উপভোগে গ্রাহকদের ভায়োলেট সমর্থনযোগ্য হ্যান্ডসেট, ফোরজি সিম এবং কাভারেজ থাকতে হবে। গ্রাহকদের প্রযুক্তিগত উন্নয়নের সুযোগ তৈরির মাধ্যমে গ্রাহকদের উন্নত অভিজ্ঞতা প্রদানের লক্ষ্যে গ্রামীণফোন আধুনিক প্রযুক্তিগত সেবা চালুর মাধ্যমে কানেক্টিভিটি পার্টনার হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে।
এ নিয়ে গ্রামীণফোনের প্রধান বিপণন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাজ্জাদ হাসিব বলেন, ‘গ্রাহকদের জন্য বিস্তৃত এলটিই কাভারেজ নিশ্চিত করতে আমরা নিরলস কাজ করে যাচ্ছি। দেশজুড়ে ভায়োলেট সেবার উম্মোচন এলটিই নেটওয়ার্কে গ্রাহকদের উন্নত সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে সম্ভাবনা উম্মোচনে আমাদের সুযোগ করে দিয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রযুক্তির সুবিধা পৌঁছে যাওয়া উচিত, বিশেষ করে আমাদের নতুন স্বাভাবিকতায় যেখানে যোগাযোগ প্রযুক্তি আর্থসামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
ভয়েস ওভার এলটিই হলো এমন একটি প্রযুক্তি, যার মাধ্যমে এলটিই নেটওয়ার্কে ভয়েস কল করা যায়। এ সেবার মাধ্যমে কলের ক্ষেত্রে দু’জন গ্রাহক ৫০ শতাংশ দ্রুততর কল সংযোগ সময় এবং এইচডি মানসম্পন্ন ভয়েস কলের অভিজ্ঞতা লাভ করবেন। ভায়োলেটের মাধ্যমে গ্রাহকরা ভয়েস কলের সময়েও ফোরজি নেটওয়ার্কের অন্তর্ভুক্ত থাকবেন এবং নিরবচ্ছিন্নভাবে উচ্চগতির ফোরজি ইন্টারনেটের অভিজ্ঞতা নিতে পারেন। বিজ্ঞপ্তি