পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ ফল ড্রাগন। সুস্বাদু হওয়ায় দিন দিন এর চাহিদা বাড়ছে। ড্রাগনকে ভিটামিনের আধার বলা হয়। নিয়মিত ফলটি খেলে স্বাস্থ্যের উন্নতি হবে। তাই খাদ্যতালিকায় ফলটি রাখতে পারেন
ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়: ড্রাগনে রয়েছে ক্যারোটিন ও লাইকোপিন। এ দুটি উপাদান ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। এ ফলে আছে প্রচুর পরিমাণে বায়োফ্লাভনয়েড, যা ব্রেস্ট ক্যানসার থেকে রক্ষা করে
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে: ফলটিতে অধিক পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাছাড়া ক্যালরি ও ফ্যাট কম থাকায় ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য এটি খুব উপকারী
ওজন কমায়: স্থূলতা কিংবা অতিরিক্ত ওজন নিয়ে যারা চিন্তিত তাদের জন্য ড্রাগন উপকারী
হাড় মজবুত করে: এ ফলে রয়েছে ক্যালসিয়াম, লৌহ ও ফসফরাস। এসব উপাদান শরীরের হাড় মজবুত ও অক্সিজেন সরবরাহ করতে বেশ সহায়ক। এতে প্রোটিন ও ফ্যাটি এসিডও রয়েছে
মুখের ঘা প্রতিরোধ করে: মুখের ঘা প্রতিরোধে ড্রাগন বেশ উপকারী। আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে ফলটি
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে: ড্রাগনে রয়েছে পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়ামের মতো উপকারী খনিজ উপাদান। এ দুই উপাদান রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে। এছাড়া রক্তনালির সংকোচন-প্রসারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
ত্বক সুস্থ রাখে: ত্বক সুস্থ ও সুন্দর রাখতে কার্যকর ভূমিকা রাখে ড্রাগন। এর ভিটামিন ‘সি’ ও ‘বি’ ত্বক ও চুলে পুষ্টি জোগায়
ত্বক বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে: এ ফলে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বয়স ধরে রাখতে সাহায্য করে। অল্প বয়সে ত্বক বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে। শরীরের যে কোনো ধরনের কাটা বা ক্ষত সারাতে ড্রাগন ফলের জুড়ি নেই।
দাঁতের যত্নে : দাঁত ও দাঁতের মাড়ির সুরক্ষায় ড্রাগন অতুলনীয়
হৃৎপিণ্ড ভালো রাখে: খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে হৃদযন্ত্র ভালো রাখে ড্রাগন। ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতে ভূমিকা রাখে এ ফল। হৃদরোগ থেকে রক্ষা করে
হজম প্রক্রিয়া ঠিক রাখে: উচ্চ আঁশে পূর্ণ ড্রাগন। তাই কোষ্ঠকাঠিন্য ও বদহজম প্রতিরোধেও কার্যকর ফলটি
