নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ, ২০২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত চার কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৬৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৩০ পয়সা। অর্থাৎ তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস বেড়েছে ৩৮ পয়সা। অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিক বা ৯ মাসে (জুলাই, ২০২২-মার্চ, ২০২৩) শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৮১ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৩ টাকা ৯৩ পয়সা। অর্থাৎ তিন প্রান্তিকের হিসাবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ৮৮ পয়সা। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩১ মার্চে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৭৭ টাকা ৫২ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ১৯ টাকা ২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২১ টাকা ৬০ পয়সা।
জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪ পয়সা। অর্থাৎ তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস বেড়েছে ১ পয়সা। অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিক বা ৯ মাসে (জুলাই, ২০২২-মার্চ, ২০২৩) শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৩ পয়সা। অর্থাৎ তিন প্রান্তিকের হিসাবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ৪ পয়সা। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩১ মার্চে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৮৯ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৩৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪ পয়সা।
স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৬৪ পয়সা। অর্থাৎ প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস বেড়েছে ১ পয়সা। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩১ মার্চে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২১ টাকা ৪১ পয়সা। প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৫৪ পয়সা (ঘাটতি), যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৬ পয়সা।
হাইডেলবার্গ সিমেন্ট: চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬ টাকা ৮৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২ টাকা ৯৭ পয়সা (লোকসান)। অর্থাৎ প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস বেড়েছে ৯ টাকা ৮২ পয়সা।