নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪০ সালের মধ্যে দেশ থেকে তামাকের ব্যবহার সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এ লক্ষ্য অর্জনের জন্য তিনি একটি শক্তিশালী তামাক করনীতি প্রণয়নের কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুসারে দ্রুত একটি শক্তিশালী তামাক করনীতি প্রণয়ন জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ সুরক্ষার জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ।
বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস ২০২২ উপলক্ষে গতকাল আয়োজিত ‘জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ সুরক্ষায় তামাক করনীতির গুরুত্ব’ শীর্ষক এক পরামর্শমূলক কর্মশালায় বক্তারা একথা বলেন। স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিট, অর্থনৈতিক গবেষণা ব্যুরো, বাংলাদেশ নেটওয়ার্ক ফর টোব্যাকো ট্যাক্স পলিসি ও এইড ফাউন্ডেশন সম্মিলিতভাবে স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের সম্মেলন কক্ষে এ কর্মশালার আয়োজন করে।
কর্মশালায় মূল বিষয়বস্তু উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও বিএনটিটিপির আহ্বায়ক ড. রুমানা হক। অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন গাইবান্ধা-১ আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী ও জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেলের সমন্বয়কারী হোসেন আলী খোন্দকার।
স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের মহাপরিচালক ড. মো. শাহাদৎ হোসেন মাহমুদের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিষয়ভিত্তিক আলোচনায় অংশ নেন স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের পরিচালক-গবেষণা (উপসচিব) ড. মো. নুরুল আমিন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ড. নাসিরউদ্দীন আহমেদ, ভাইটাল স্ট্র্যাটেজিসের হেড অব প্রোগ্রাম সাবেক অতিরিক্ত সচিব মো. শফিকুল ইসলাম, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমীন, দ্য ইউনিয়নের কারিগরি পরামর্শক অ্যাডভোকেট সৈয়দ মাহবুবুল আলম তাহিন, টেকনিক্যাল কনসালট্যান্ট মো. হামিদুর রহমান খান, বাংলাদেশ তামাকবিরোধী জোটের সমন্বয়কারী সাইফুদ্দিন আহমেদ, ঢাকা আহছ্ানিয়া মিশনের হেড অব প্রোগ্রামস ইকবাল মাসুদ সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি ও সাংবাদিকরা।