নিজস্ব প্রতিবেদক : পরীক্ষিত পদ্ধতিতেই দেশের জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। ফুয়েল মিক্সের ওপর গুরুত্ব দিয়ে গ্যাস, এলএনজি, কয়লা, ফার্নেস অয়েল, ডিজেলের সঙ্গে সঙ্গে নবায়নযোগ্য জ্বালানি হতেও বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে। বাংলাদেশের বর্তমানে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ৪৭৩.৬৩ মেগাওয়াট।
গতকাল ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানির সম্ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের সমস্যা ও সমাধান দেশের প্রেক্ষাপট
বিবেচনা করেই করতে হবে। প্রয়োজনীয় জমির অভাবে সোলার প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন করা যাচ্ছে না। তাছাড়াও সূর্যের ইরেডিয়েন্স মধ্যপাচ্যের তুলনায় কম। আর্থিকভাবে উৎপাদন খরচ বেশি পড়লেও সরকার নবায়নযোগ্য জ্বালানি হতে বিদ্যুৎ উৎপাদনকে উৎসাহিত করছে।
অনুষ্ঠানে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ডেনিয়েল এম ক্যামেন ‘ইনভেস্টম্যান্ট অপরচুনিটি অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক একটি গবেষণাপত্র উপস্থাপন করেন। ‘বাংলাদেশের পরিবেশ-প্রতিবেশের প্রেক্ষিতে নবায়নযোগ্য জ্বালানির সম্ভাবনা’ শীর্ষক একটি প্রবন্ধ উপস্থাপনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শক্তি ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. সাইফুল হক।
এ সময় অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য রাখেন পাওয়ার সেলের সাবেক মহাপরিচালক বিডি রহমাতুল্লাহ, বাপার সাধারণ সম্পাদক ডা. মোহাম্মদ আবদুল মতিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক বদরুল ইমাম ও বিদ্যুৎ বিভাগের যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ আলাউদ্দিন।