শেয়ার বিজ ডেস্ক: ডিএসইএক্স সূচকে বার্ষিক রি-ব্যালেন্সিং সম্পন্ন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ। প্রতি বছরের মতো এবারও এসঅ্যান্ডপি ইনডেক্স মেথোডলজি এবং বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত নির্ধারিত পদ্ধতিতে এই রি-ব্যালেন্সিং করা হয়।
জানা যায়, এসঅ্যান্ডপি ইনডেক্স মেথোডলজি অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ইনডেক্সে রি-ব্যালেন্সিংয়ের পর ১৬টি নতুন কোম্পানি ডিএসইএক্স সূচকে অন্তর্ভুক্ত হয় এবং ৮৩টি কোম্পানি বাদ পড়ে যায়। ২০১৩ সাল থেকে এসঅ্যান্ডপি কর্তৃক প্রদত্ত ইনডেক্স মেথোডলজির সূত্র অনুযায়ী, ডিএসইর একটি কমিটি রি-ব্যালেন্সিংয়ের কাজটি করে আসছে।
এসএন্ডপি কর্তৃক প্রদত্ত ইনডেক্স মেথোডলজি অনুযায়ী, রি-ব্যালেন্সিং রেফারেন্স তারিখ অনুযায়ী ফ্লোট সমন্বিত মার্কেট ক্যাপিটালাইজেশন ১০০ মিলিয়নের ওপর হতে হবে; তবে অন্যান্য যোগ্যতা পূরণ করা সাপেক্ষে বর্তমান সূচকে যুক্ত কোম্পানির ক্ষেত্রে তা ৭০ মিলিয়ন হলেও চলবে। পাশাপাশি শেয়ারগুলোর ন্যূনতম ছয় মাসের দৈনিক গড় লেনদেনের মূল্য এক মিলিয়ন টাকা থাকতে হবে। যদি অন্যান্য যোগ্যতা পূরণ করে তবে বর্তমান সূচকের কোম্পানিগুলোর গড় লেনদেন শূন্য দশমিক সাত মিলিয়ন টাকা হলেও স্টকটি সূচকে থাকবে। এছাড়া সূচকের জন্য যোগ্য স্টকগুলোকে রি-ব্যালেন্সিং তারিখের তিন মাস আগের প্রতি মাসে স্বাভাবিক ট্রেডিং কার্যক্রমের অন্তত ৫০ শতাংশ ট্রেডিং দিবস থাকতে হবে। কোনো ধরনের বিভ্রান্তিমূলক খবরাখবর বা গুজবের বশবর্তী হয়ে বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত না নেয়ার অনুরোধ জানায় ডিএসই কর্তৃপক্ষ।