ড. ইউনূসের সাক্ষ্যগ্রহণ ঘিরে আইনজীবীদের উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়

নিজস্ব প্রতিবেদক: শ্রম আদালতে নোবেলবিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাক্ষ্যগ্রহণ ঘিরে দুইপক্ষের আইনজীবীদের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের সময় এজলাস থেকে নেমে গেছেন বিচারক। বুধবার (১১ অক্টোবর) ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে করা শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় সপ্তম দিনের মতো সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য ছিল।

এদিন আসামিপক্ষের আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন ও কলকারখানা প্রতিষ্ঠান অধিদফতরের আইনজীবীর মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এ সময় বিচারকাজ পরিচালনা না করে এজলাস থেকে নেমে যান বিচারক। এক ঘণ্টা পর আবারও এজলাসে এসে বিচারকাজ পরিচালনা শুরু করেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন। তিনি বলেন, আইনজীবীদের উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ের সময় বিচারক এজলাস থেকে নেমে গিয়েছিলেন। এক ঘণ্টা পর ফের বিচারকাজ শুরু করেন তিনি।

গত ৫ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে আইনজীবী এবং গ্রামীণ টেলিকমের দুই কর্মকর্তাসহ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কার্যালয়ে হাজির হন ড. ইউনূস।

সেদিন অর্থপাচার মামলা এবং দুদক কার্যালয়ে হাজির হওয়ার ব্যাপারে ড. ইউনূসের আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, গ্রামীণ টেলিকম সামাজিক ব্যবসার একটি প্রতিষ্ঠান। এর মাধ্যমে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি ও শিল্প-কলকারখানা গড়ে তুলে বেকারত্ব দূর করা হয়। এটাই স্যারের (ড. ইউনূস) থিওরি অনুযায়ী মূল্য উদ্দেশ্য। এতে বলা আছে, কেউ কোনো মুনাফা নেবে না, এই মুনাফা সমাজের উন্নয়নের জন্য ধারাবাহিকভাবে ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হবে এবং বেকারত্ব দূর করা হবে।

 

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০