শুধু সনাতন তীর্থযাত্রী বা পুণ্যার্থীই নয়, সব ধর্মের মানুষের কাছে আকর্ষণীয় বাটু কেভস। তাই প্রতি বছর কুয়ালালামপুরের এ হিন্দু মন্দির বাটু কেভসের ২৭২ সিঁড়ি ভাঙতে লাখো মানুষ এখানে আসেন।
১০টি কেভ বা গুহা রয়েছে এখানে। গুহায় উঠার সিঁড়িটি রংধনু সিঁড়ি নামে পরিচিত। কুয়ালালামপুর থেকে প্রায় ১৩ কিলোমিটার উত্তরের একটি চুনাপাথরের পাহাড় এটি। এখান থেকে প্রবাহিত হয়েছে সাংগাই বাটু নদী। কাছাকাছি বাটু গুহা নামে একটি গ্রামও রয়েছে।
ভারতের বাইরে পরিচিত হিন্দু মন্দিরগুলোর মধ্যে এটি একটি। এটি মুরুগান নামের এক দেবতার প্রতি উৎসর্গ করা হয়েছে। বাটু কেভসের বয়স আনুমানিক ৪ কোটি বছর। দক্ষিণ ভারতীয় ব্যবসায়ী কে থাম্বুস্বামী পিল্লাই এ মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেন।
ভূমি থেকে ১০০ মিটার ওপরে গুহাগুলো অবস্থিত। সবচেয়ে বড় গুহাটির নাম মন্দির গুহা। এতে রয়েছে ১০০ মিটার উঁচু সিলিং।