নিজস্ব প্রতিবেদক: ক্লিন এনার্জির বিস্তারে সরকার পরিকল্পনা অনুযায়ী এগোচ্ছে। ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে উৎপাদন করা হবে বলে জানিয়েছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। গতকাল ‘ইনভেসটিং ইন গ্রিন এনার্জি ট্রানজিশন: পার্টনারশিপ অপরচুনিটিস ফর বাংলাদেশ অ্যান্ড ইউরোপ’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এমনিতেই কার্বন নির্গমন কম করে। ২০৩০ সালের মধ্যে শতকরা ১৫ শতাংশ পর্যন্ত কার্বন নির্গমন কমাতে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ক্লাইমেট চেঞ্জ ও নবায়নযোগ্য জ্বালানির বিস্তারে দায়িত্বশীল অবদান রাখছে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশের জন্য প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রয়োজন।
তিনি বলেন, টেকসই উন্নয়ন ও জ্বালানি ব্যবস্থার জন্য প্রয়োজন প্রযুক্তিভিত্তিক বিনিয়োগ। আর বিনিয়োগের চ্যালেঞ্জ থাকলেও নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও ক্লিন এনার্জির প্রসারে শর্তহীন বিনিয়োগ অপরিহার্য। একটি শক্তিশালী জ্বালানি ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে সমন্বিত ও সম্মিলিত প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা প্রয়োজন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বলেন, জ্বালানি রূপান্তর কার্যকরী করার জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকা বা দেশের প্রেক্ষাপটে পরিকল্পনা করা প্রয়োজন। জীবাশ্ম জ্বালানি পরিষ্কার করার প্রযুক্তি থাকা প্রয়োজন। কোপ-২৬ বা কোপ-২৭ এ প্রতিশ্রুত অর্থায়ন সংশ্লিষ্ট দেশে বিনিয়োগ করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। ভাসমান সোলার নিয়েও একসঙ্গে কাজ করার সুযোগ আছে।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক শাহরিয়ার আহমেদ চৌধুরী।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ডেলিগেশন অব দ্য ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন টু বাংলাদেশ’র প্রোগ্রাম ম্যানেজার চিয়ারা ভিদুসি। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হুইটলি, সুইডেনের রাষ্ট্রদূত আলেক্সজান্দ্রা বার্জ ভন লিন্ডা ও স্রেডার চেয়ারম্যান মুনিরা সুলতানা।
সেমিনারে প্রতিমন্ত্রী
নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে ৩০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে: নিজস্ব প্রতিবেদক: ক্লিন এনার্জির বিস্তারে সরকার পরিকল্পনা অনুযায়ী এগোচ্ছে। ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে উৎপাদন করা হবে বলে জানিয়েছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। গতকাল ‘ইনভেসটিং ইন গ্রিন এনার্জি ট্রানজিশন: পার্টনারশিপ অপরচুনিটিস ফর বাংলাদেশ অ্যান্ড ইউরোপ’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এমনিতেই কার্বন নির্গমন কম করে। ২০৩০ সালের মধ্যে শতকরা ১৫ শতাংশ পর্যন্ত কার্বন নির্গমন কমাতে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ক্লাইমেট চেঞ্জ ও নবায়নযোগ্য জ্বালানির বিস্তারে দায়িত্বশীল অবদান রাখছে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশের জন্য প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রয়োজন।
তিনি বলেন, টেকসই উন্নয়ন ও জ্বালানি ব্যবস্থার জন্য প্রয়োজন প্রযুক্তিভিত্তিক বিনিয়োগ। আর বিনিয়োগের চ্যালেঞ্জ থাকলেও নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও ক্লিন এনার্জির প্রসারে শর্তহীন বিনিয়োগ অপরিহার্য। একটি শক্তিশালী জ্বালানি ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে সমন্বিত ও সম্মিলিত প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা প্রয়োজন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বলেন, জ্বালানি রূপান্তর কার্যকরী করার জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকা বা দেশের প্রেক্ষাপটে পরিকল্পনা করা প্রয়োজন। জীবাশ্ম জ্বালানি পরিষ্কার করার প্রযুক্তি থাকা প্রয়োজন। কোপ-২৬ বা কোপ-২৭ এ প্রতিশ্রুত অর্থায়ন সংশ্লিষ্ট দেশে বিনিয়োগ করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। ভাসমান সোলার নিয়েও একসঙ্গে কাজ করার সুযোগ আছে।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক শাহরিয়ার আহমেদ চৌধুরী।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ডেলিগেশন অব দ্য ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন টু বাংলাদেশ’র প্রোগ্রাম ম্যানেজার চিয়ারা ভিদুসি। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হুইটলি, সুইডেনের রাষ্ট্রদূত আলেক্সজান্দ্রা বার্জ ভন লিন্ডা ও স্রেডার চেয়ারম্যান মুনিরা সুলতানা।