Print Date & Time : 22 June 2025 Sunday 12:35 pm

নারায়ণগঞ্জে হেফাজত-পুলিশ সংঘর্ষে রণক্ষেত্র নারায়ণগঞ্জ

নিজস্ব প্রতিবেদক: হেফাজতে ইসলামের ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতালের সমর্থনে নারায়ণগঞ্জে পিকেটিংয়ের সময় পুলিশের সঙ্গে দফায় দফায় সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে পুলিশসহ আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। গুরুতর অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

আজ রোববার সকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল, সানারপাড় ও সাইনবোর্ড এলাকাসহ বেশ কয়েকটি পয়েন্টে টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা। এ সময় একটি ট্রাক ও একটি মাইক্রোবাস আগুন দিয়ে পুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। পরিস্থতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ শটগানের গুলি ও টিয়ার শেল ছুড়লে দুজন আহত হন।

হেফাজতের নেতাকর্মী ও পুলিশের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ফলে মহাসড়কে ঘণ্টাব্যাপী যান চলাচল বন্ধ থাকে। পরে পুলিশ হেফাজতের কর্মীদের রাস্তা থেকে সরিয়ে দিয়ে আগুন নেভালে মহাসড়কে যানবাহন চলাচল শুরু হয়। বর্তমানে সেখানে পরিস্থিতি থমথমে রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে র‌্যাবের উপস্থিতি বাড়ানো হয়েছে।

জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোস্তাফিজুর রহমান জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ শটগানের গুলি ও টিয়ার শেল ছুড়েছে। এতে কয়েকজন আহত হয়ে থাকতে পারে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ সর্বাত্মক চেষ্টা করছে।

হেফাজতে ইসলামের ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতালের সমর্থনে নারায়ণগঞ্জে পিকেটিংয়ের সময় পুলিশের সঙ্গে দফায় দফায় সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে পুলিশসহ আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। গুরুতর অবস্থায় তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

আজ রোববার সকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল, সানারপাড় ও সাইনবোর্ড এলাকাসহ বেশ কয়েকটি পয়েন্টে টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা। এ সময় একটি ট্রাক ও একটি মাইক্রোবাস আগুন দিয়ে পুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। পরিস্থতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ শটগানের গুলি ও টিয়ার শেল ছুড়লে দুজন আহত হন।

হেফাজতের নেতাকর্মী ও পুলিশের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ফলে মহাসড়কে ঘণ্টাব্যাপী যান চলাচল বন্ধ থাকে। পরে পুলিশ হেফাজতের কর্মীদের রাস্তা থেকে সরিয়ে দিয়ে আগুন নেভালে মহাসড়কে যানবাহন চলাচল শুরু হয়। বর্তমানে সেখানে পরিস্থিতি থমথমে রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে র‌্যাবের উপস্থিতি বাড়ানো হয়েছে।

জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোস্তাফিজুর রহমান জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ শটগানের গুলি ও টিয়ার শেল ছুড়েছে। এতে কয়েকজন আহত হয়ে থাকতে পারে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ সর্বাত্মক চেষ্টা করছে।