কোনো লিঙ্গ বৈষম্য নয়। একজন মানুষ অপরজন থেকে প্রকৃতিগতভাবেই আলাদা। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবাই পরস্পরের থেকে আলাদা।
শারীরিক গঠনের কথাই ধরুন। নারী-পুরুষের শারীরিক গঠনে ভিন্নতা রয়েছে। তবে কে কোন পরিবেশে বেড়ে উঠছে, তার ওপরেই নির্ভর করে সেই মানুষটির মানসিকতা। আর এখানেই মূল পার্থক্য, যা সম্পূর্ণরূপে মানসিক। মনস্তত্ত্ববিদরা বলেন, ছেলে কিংবা মেয়ের মস্তিষ্কের কর্মকাণ্ডের কারণেই এই মানসিক বিভেদ ঘটে। আসুন দেখে নিই তেমন কয়েকটি পার্থক্য:
নারীরা পছন্দ করে ভাষা। পুরুষদের ব্রেন অঙ্ক কষতে পছন্দ করে
মেয়েরা ঝগড়া করলেও সচরাচর মারামারি করে না। পুরুষদের ক্ষেত্রে প্রাধান্য পায় মারামারিটাই
কোনো সিদ্ধান্ত নিতে গেলে আবেগকে প্রাধান্য দেয় না পুরুষরা। নারীদের বেলায় বিপরীতটা তুলনামূলক বেশি ঘটে
মজার কিছু হলে পুরুষরা হাসে। নারীরা তখনই হাসে যখন তারা মনে করে এখন হাসার সময়
পুরুষরা গাড়ি পরিষ্কার রাখতে পছন্দ করে। নারীরা গাড়ি পরিষ্কার করা আর জুতোর তলা পরিষ্কার করাকে এক মনে করে
আবেগজড়িত ঘটনার কথা পুরুষদের তুলনায় বেশি মনে করে মহিলারা
মানুষ বিচার করার ক্ষমতা পুরুষদের তুলনায় অনেকটাই বেশি নারীদের
নারীর প্রতি পুরুষের আকর্ষণের প্রথম কারণ তার সৌন্দর্য। তবে দর্শন বিশেষ আকর্ষণ করে না নারীদের
সমস্যার কথা অন্য কারোর সঙ্গে আলোচনা না করে মেটানোর চেষ্টা করে পুরুষরা। নারীরা তা আলোচনা না করতে পারলে বেশি সমস্যায় পড়বে বলে মনে করে।
হ তথ্যসূত্র: সাইকোলজি টুডে