দীর্ঘদিন ধরে অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে বাংলাদেশের পণ্য রফতানিও হচ্ছে। পণ্য ও সেবা প্রতিযোগিতার বাজার উম্মুক্ত বলে এ পথ মসৃণ হয়েছে। এ কথা অনস্বীকার্য যে, পণ্যের গুণগত মান আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত হওয়ায় রফতানি চাহিদা বেড়েই চলবে। আর এক্ষেত্রে প্রয়োজন কোয়ালিটি সার্টিফিকেশন।
পণ্য উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে অনেক উদ্যোক্তা কোয়ালিটি সার্টিফিকেশনের বিষয়টি জানেন। এ বিষয়ে সচেতনতার বিকল্প নেই। এ সার্টিফিকেশন কীভাবে অর্জন করতে হয়, কিংবা কীভাবে পেতে হয়, সে বিষয়ে ওয়াকিবহাল থাকা উচিত।
কোয়ালিটি সার্টিফিকেশন অর্জনের কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে:
# স্থানীয় পর্যায়ে কোয়ালিটি সার্টিফিকেট দেওয়া হয়। অর্থাৎ দেশেই দেওয়া হয়
# আন্তর্জাতিক সংস্থার অনুমোদিত স্থানীয় সংস্থার মাধ্যমে
# আন্তর্জাতিক কোয়ালিটি সার্টিফিকেট সংস্থার সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে এ সার্টিফিকেশন অর্জনের কয়েকটি স্তর রয়েছে:
# প্রাথমিক স্তরে রয়েছে পণ্যের লেবেলিং, পণ্যের মোড়কজাতকরণ প্রভৃতি
স মধ্যম স্তরে রয়েছে স্থানীয়ভাবে পণ্যের সার্টিফিকেশন। যেমন বিএসটিআই সার্টিফিকেট, পেটেন্ট, ডিজাইন, ট্রেডমার্কস প্রভৃতি
# সবশেষে রয়েছে উচ্চ স্তর। এ স্তরে আন্তর্জাতিকভাবে পণ্যের সার্টিফিকেশনের মধ্যে রয়েছে আইএসও ৯০০১, আইএসও ১৪০০০, এসএ ৮০০০ প্রভৃতি (চলবে)
তথ্যসূত্র: এসএমই ফাউন্ডেশন
এসএমই ডেস্ক