নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন, ২০২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পাঁচ কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯০ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ৩৮ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস কমেছে ৪৮ পয়সা। আর প্রথম দুই প্রান্তিকে (জানুয়ারি-জুন, ২০২৩) ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৬৪ পয়সা, আগের বছরের একই সময় ছিল ২ টাকা। ২০২৩ সালের ৩০ জুন কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২৮ টাকা ৩১ পয়সা। এছাড়া প্রথম দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৬ টাকা ৭৩ পয়সা (ঘাটতি), অথচ আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১১ টাকা ২৩ পয়সা (ঘাটতি)।
এশিয়া ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২২ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৮৭ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে ৩৫ পয়সা। আর প্রথম দুই প্রান্তিকে (জানুয়ারি-জুন, ২০২৩) ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৩ পয়সা, আগের বছরের একই সময় ছিল ১ টাকা ৪২ পয়সা। ২০২৩ সালের ৩০ জুন কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২৭ টাকা ২৯ পয়সা। এছাড়া প্রথম দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ১ টাকা ৮১ পয়সা , অথচ আগের বছরের একই সময়ে ছিল ২ টাকা ২৮ পয়সা।
এবি ব্যাংক লিমিটেড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩১ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ২৩ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে ৮ পয়সা। আর প্রথম দুই প্রান্তিকে (জানুয়ারি-জুন, ২০২৩) ইপিএস হয়েছে ৪৩ পয়সা, আগের বছরের একই সময় ছিল ৪১ পয়সা। ২০২৩ সালের ৩০ জুন কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৩০ টাকা ৬ পয়সা। এছাড়া প্রথম দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ১ টাকা ৯৯ পয়সা (ঘাটতি), অথচ আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪১ পয়সা।
ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৩৫ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৬২ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস কমেছে ২৭ পয়সা। আর প্রথম দুই প্রান্তিকে (জানুয়ারি-জুন, ২০২৩) ইপিএস হয়েছে ৬৮ পয়সা, আগের বছরের একই সময় ছিল ৮৫ পয়সা। ২০২৩ সালের ৩০ জুন কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২৯ টাকা ৯ পয়সা। এছাড়া প্রথম দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ২৮ টাকা ৯৫ পয়সা, অথচ আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৮ টাকা ৭৭ পয়সা (ঘাটতি)।
এনআরবিসি ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৫১ পয়সা (লোকসান), আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৭ পয়সা (লোকসান)। অর্থাৎ লোকসান বেড়েছে ৪৪ পয়সা। আর প্রথম দুই প্রান্তিকে (জানুয়ারি-জুন, ২০২৩) ইপিএস হয়েছে ৫১ পয়সা, আগের বছরের একই সময় ছিল ৭৩ পয়সা। ২০২৩ সালের ৩০ জুন কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ৮৪ পয়সা। এছাড়া প্রথম দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৮ টাকা ৭৫ পয়সা, অথচ আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১১ টাকা ৭৮ পয়সা।