নিজস্ব প্রতিবেদক: বিমা প্রিমিয়ামের প্রায় ২৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাধারণ বিমা করপোরেশন, এক্সিম ব্যাংক, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের ৩৫ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
গতকাল দুদকের প্রধান কার্যালয়ে কমিশনের নিয়মিত বৈঠকে এ চার্জশিট অনুমোদন দেয়া হয়।
শিগগির তদন্ত কর্মকর্তা সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ সিরাজুল হক আদালতে চার্জশিট দাখিল করবেন বলে জানা গেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সংস্থাটির উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ আরিফ সাদেক।
এর আগে জালিয়াতি করে ডকুমেন্ট তৈরি করে বিমা প্রিমিয়ামের প্রায় ২৬ কোটি ১৪ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাধারণ বিমা করপোরেশনের সাবেক ম্যানেজার ও শাখাপ্রধান মো. আবুল কাশেমের বিরুদ্ধে ২০২০ সালের ৯ নভেম্বর মামলা করে দুদক। এরপর গত ২৯ জুলাই ওই অভিযোগে সাধারণ বিমা করপোরেশনের ব্যবস্থাপক মো. আবুল কাশেমকে গ্রেপ্তার করে দুদক।
চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেনÑসাধারণ বিমা করপোরেশনের মো. আবুল কাশেম (সাময়িক বরখাস্ত), মো. জহিরুল ইসলাম, মুসা আহমেদ, মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, ড. শেলিনা বেগম, মো. জসিম উদ্দিন আখন্দ, উপেন্দ্র চন্দ্র দাস, এএফএম আশরাফুল আলম, কাজী আসরাফুল হক, সাহানারা আফরোজ, মো. আমিরুল ইসলাম, মো. আলতাফ হোসাইন, ফয়েজ আহাম্মদ, মো. আওলাদ হোসেন, গৌতম কুমার দেবনাথ, মো. আসাদুজ্জামান খান, চুনী লাল দেবনাথ, মেহবুব মোর্শেদ, মো. রইছ উদ্দিন, মো. আবুল বাসার চৌধুরী, কাজী আহসান উল্লাহ, অজিত কুমার ঘোষ, মো. মিজানুর রহমান সরকার, মো. নুরুল আলম, মো. আনোয়ার হোসেন, ড. স্বপন কুমার রায়, ড. শিরীন আক্তার জাহান, ড. মুহাম্মদ শাহরিয়ার বাসার, ড. মালা খান, মোহাম্মদ নাজিম জামান, ড. মো. তুষার উদ্দীন, দিপা ইসলাম, মিসেস নাসরিন আক্তার, মোছেনা বেগম ও মো. মিলন।