পুষ্টিমান

আমকে বলা হয় ফলের রাজা। পুষ্টিতে ভরপুর আমের স্বাদ অতুলনীয়। টক-মিষ্টি কাঁচা বা পাকা আম খেতে পছন্দ করেন না, এমন মানুষ হয়ত খুঁজে পাওয়া যাবে না। এ ফলের কিছু গুণ জেনে নেওয়া যাক
* আমে থাকা আয়রন, আঁশ, পটাশিয়াম, ভিটামিন সি ও খনিজ উপাদান শরীর সুস্থ-সবল রাখতে সহায়তা করে।
* কর্মশক্তি জোগায় আম। প্রতি ১০০ গ্রাম কাঁচা আমে ৪৪ কিলোক্যালোরি ও পাকা আমে ১০ ক্যালরি শক্তি রয়েছে।
* এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন ও ক্যালরি। এ দুই উপাদান মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
* কাঁচা আমে ৯০ মাইক্রোগ্রাম ও পাকা আমে আট হাজার ৩০০ মাইক্রোগ্রাম ক্যারোটিন থাকে। এর ক্যারোটিন চোখ সুস্থ রাখে, সর্দি-কাশি দূর করে।
* কাঁচা আম খাওয়ার ফলে শরীরে সোডিয়ামের ঘাটতি পূরণ হয়।
* কোলন ক্যানসার, স্তন ক্যানসার ও প্রোস্টেট ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়তা করে আম।
* আমে থাকা ভিটামিন ‘সি’ স্কার্ভি রোগ প্রতিরোধ করে। পাশাপাশি দাঁত, মাড়ি ও ত্বকের যতেএটি কার্যকর।
* রয়েছে ভিটামিন ‘বি১’ ও ভিটামিন ‘বি২’। আমাদের দেহের জন্য উপকারী এ দুই উপাদান।
* বিভিন্ন খনিজ উপাদানের উৎসও
আম। ১০০ গ্রাম কাঁচা ও পাকা আমে শূন্য দশমিক পাঁচ গ্রাম খনিজ
লবণ রয়েছে।
* আমে বিদ্যমান পটাশিয়াম রক্তস্বল্পতা দূর করে ও হৎযন্ত্র সচল রাখতে সহায়তা করে।
* ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী আম। রোদের পোড়াভাব কমাতে, ত্বকের দাগ দূর করতে ও ব্রনের সমস্যা সমাধানে আম বেশ উপকারী।

হ কৃষি-কৃষ্টি ডেস্ক

 

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০