শিশুর দীর্ঘদিন সুষম খাদ্যের অভাব
মা-বাবার পুষ্টিবিষয়ক জ্ঞানের অভাব
পরিবারের অশিক্ষা ও দারিদ্র্য
শিশুদের ক্রনিক রোগের কারণে খাবারে অরুচি
শিশুর দীর্ঘদিন ডায়রিয়ায়
আক্রান্ত হওয়া
শিশুর লিভারসহ পরিপাকতন্ত্রের রোগ
অস্বাস্থ্যকরভাবে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ও রান্না করা
খাদ্যে ভেজাল মিশ্রণ
শিশুর কৃমি রোগ
খাবারে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেলের অভাব, শিশু পুষ্টিহীনতার অন্যতম কারণ।
প্রতিরোধ
পরিবারের সবাইকে স্বাস্থ্যগত ও পুষ্টিগত জ্ঞান বাড়াতে হবে
শিশুর পুষ্টিহীনতার সঠিক কারণ বের করে তার চিকিৎসা করতে হবে
শিশুর জন্মের পর থেকে পাঁচ মাস পর্যন্ত শুধু মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে
শিশুকে সময় মতো সব টিকা দিলে স্বাস্থ্যের সুরক্ষা বৃদ্ধি পাবে
শিশুর ছয় মাস বয়স থেকে বুকের দুধের পাশাপাশি পাতলা সবজি খিচুড়ি, ডিমের কুসুম ও সেমি সলিড খাবার শুরু করতে হবে
শিশুকে খাওয়ানোর সময় ভালোবাসা ও যত্ন নিয়ে খাওয়াতে হবে
যেহেতু প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেলের অভাবে শিশুরা পুষ্টিহীনতায় ভোগে- তাই এসব খাবার বেশি করে খেতে দিতে হবে
পুষ্টিহীন শিশুদের বিশেষ যত্ন নিতে হবে এবং নিয়মিত ডাক্তারের সেবা ও পুষ্টিকর খাবার খেতে দিতে হবে
পরিবার পরিকল্পনা গ্রহণ করুন এবং দুটি সন্তানের মধ্যে বয়সের আদর্শ দূরত্ব বজায় রেখে সন্তান নিন। নতুন সন্তান এলে আগের সন্তানের খাবার ও সার্বিক যত্নে অবহেলা করবেন না।