প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে দুই শিক্ষকের ৭ দিনের কারাদণ্ড

প্রতিনিধি, শেরপুর : শেরপুরের ঝিনাইগাতিতে এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের ভিতর থেকে ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইসে প্রশ্নপত্রসহ দুই শিক্ষকের ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমান আদালত। সাজাপ্রাপ্তরা হলো উপজেলার ধানশাইল উত্তর দারিয়ার পাড় গ্রামের ইসমাইল হোসেনের পুত্র তারেক হোসেন এবং নয়াগাঁও গ্রামের আনোয়ার হোসেনের পুত্র মেহেদী হাসান মিলন। তারা দু’জনই ঝিনাইগাতি বাজারের জিদনি মডেল স্কুলের সহকারী শিক্ষক পদে কর্মরত রয়েছেন।

এ ভ্রম্যমান আদালতের বিচারক ছিলেন ঝিনাইগাতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারুক আল মাসুদ।

জানাগেছে, আজ ২২ সেপ্টেম্বর বৃহস্প্রতিবার দুপুরে শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতি উপজেলার এসএসসি গনিত পরীক্ষায় মহিলা আদর্শ ডিগ্রী কলেজ কেন্দ্রের ভিতর থেকে ওই দুই শিক্ষককে সন্দেহ হলে প্রথমে তাদের আটক করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারুক আল মাসুদ। পরে তাদের কাছে থাকা মোবাইলের ভিতর থেকে আজকের গনিত পরীক্ষার প্রশ্ন পাওয়া গেলে ভ্রাম্যমান আদালত বসানো হয়। এসময় আদালত তাদের বিরুদ্ধে প্রশ্নপত্র ফাঁস ও নকল সরবরাহের অভিযোগ এনে এ রায় দেন।

নাম প্রকাশ না করার স্বার্থে একজন শিক্ষক জানায়, দীর্ঘ দিন থেকে জিদনি মডেল স্কুলের ওই দুই শিক্ষক তাদের স্কুলের শিক্ষার্থীদের ভালো ফলাফল করার জন্য উল্লেখিত কেন্দ্রে গিয়ে কৌশলে নকল সরবরাহ করে আসছিলো।

 

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০