বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ইপিএস কমেছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিবিধ খাতের কোম্পানি বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন। আর এ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ২০ পয়সা কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রাপ্ত তথ্যমতে, কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে এক টাকা আট পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ২৮ পয়সা। আর প্রথম দুই প্রান্তিকে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২০) ইপিএস হয়েছে এক টাকা ৬৬ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল দুই টাকা ৭৯ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছিল ৫৭ টাকা ২২ পয়সা, যা ২০২০ সালের ৩০ জুন তারিখে ছিল ৫৬ টাকা তিন পয়সা। আর প্রথম দুই প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে চার টাকা ২১ পয়সা; আগের বছর একই সময় ছিল দুই টাকা ৭৯ পয়সা।

এদিকে বিবিধ খাতের কোম্পানি বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন ২০২০ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাববছরে তাদের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাববছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানির কর-পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৪১ কোটি ৪৬ লাখ ৮০ হাজার টাকা। এর আগের বছর হয়েছিল ৫৫ কোটি ২৩ লাখ ১০ হাজার টাকা। বিদায়ী বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে দুই টাকা ৭২ পয়সা। এর আগের বছর ইপিএস ছিল তিন টাকা ৬২ পয়সা। আলোচিত বছরে শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৫৬ টাকা তিন পয়সা।

কোম্পানিটি ১৯৭৭ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়ে বর্তমানে ‘এ’ ক্যাটেগরিতে অবস্থান করছে। এক হাজার কোটি টাকা অনুমোদিত মূলধনের বিপরীতে পরিশোধিত মূলধন ১৫২ কোটি ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। রিজার্ভের পরিমাণ ২৩৭ কোটি ৪০ লাখ টাকা।

কোম্পানিটির মোট ১৫ কোটি ২৫ লাখ ৩৫ হাজার ৪০ শেয়ার রয়েছে। ডিএসই’র সর্বশেষ তথ্যমতে, মোট শেয়ারের মধ্যে সরকারি ৫২ দশমিক ১০ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক ২৪ দশমিক ৩০ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীর কাছে ২৩ দশমিক ৬০ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।

বিষয় ➧

 

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০