কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাব মোকাবেলায়

বাংলাদেশ সরকারকে সিএমসি’র পিপিই অনুদান

চায়না ন্যাশনাল মেশিনারী ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট কর্পোরেশন, (সিএমসি); চায়না জেনারেল টেকনোলজি গ্রুপ (জিটি) এবং বাংলাদেশের মানুষকে আরও কাছে নিয়ে এসেছে।

বাংলাদেশের কোভিড-১৯ মোকাবেলার সংকটপুর্ণ সময়ে সিএমসি খুব দ্রুত এগিয়ে আসে এবং বিপুল সংখ্যক মহামারীরোধী সামগ্রী বাংলাদেশ সরকারকে অনুদান দিয়েছে। যার মাঝে রয়েছে ১০ লক্ষ মাস্ক, ১০ হাজার নিরাপত্তা স্যুট, ১০ হাজার গগলস এবং ২ হাজার কপালের তাপমাত্রা পরিমাপক থার্মোমিটার। রাজধানী ঢাকায় সিএমসি এবং বাংলাদেশে সেন্ট্রাল মেডিকেল স্টোর ডিপোট (সিএমএসডি) এর  মাঝে অনুদান সামগ্রী হস্তান্তরের একটি অনুষ্ঠান হয়।

হস্তান্তর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে সেন্ট্রাল মেডিকেল স্টোর ডিপোট (সিএমএসডি) এর  ডিরেক্টর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডক্টর মোঃ শহিদুল্লাহ  চায়না ন্যাশনাল মেশিনারী ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট কর্পোরেশন, (সিএমসি) এর জেনারেল ম্যানেজার চি ইউয়ে, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার উই না, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার ঝু গুয়াংলেই, অপারেশন্স ম্যানেজার গুয়ো জিয়াংগনান, ডেপুটি ম্যানেজার ইঞ্জিঃ মোহাম্মদ হাসিব উদ্দিন তালুকদার, কমার্শিয়াল এক্সিকিউটিভ ওয়াং জিচিয়াং .

জেনারেল ম্যানেজার চি ইউয়ে বলেন  আমরা মনে করি উভয় দেশের জনগণের যৌথ প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ কোভিড-১৯ এর বিস্তার নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হবে এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সমৃদ্ধি এবং উন্নয়ন ফিরিয়ে আনতে সমর্থ হবে। আমাদের বিশ্বাস মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের পর চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্ব এবং সম্পর্ক আরও গভীর ও শক্তিশালী হবে!

বাংলাদেশে সেন্ট্রাল মেডিকেল স্টোর ডিপোট (সিএমএসডি) এর  ডিরেক্টর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডক্টর মোঃ শহিদুল্লাহ বলেন, বাংলাদেশের প্রয়োজনের সময় চীন সরকার, চীনের মানুষ এবং সিএমসি’র এই সহায়তা বাংলাদেশ কখনই ভুলবেনা। এই মহামারী সামগ্রিগুলো ঢাকা এবং অন্যান্য এলাকার সরবরাহ ঘাটতি দূর করবে এবং মহামারী প্রতিরোধ এবং নিয়ন্ত্রনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।    

 

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০