নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের অভ্যন্তরীণ রুটে বিমান ভাড়া, টিকিট বাতিল ও অতিরিক্ত পণ্য বহনের চার্জ নির্ধারণের জন্য নীতিমালা প্রণয়নের নির্দেশনা কেন দেওয়া হবে নাÑতা জানতে চেয়েছেন উচ্চ আদালত।
এ-সংক্রান্ত একটি রিট আবেদনের শুনানি শেষে গতকাল (সোমবার) বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি জাফর আহমেদের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদেশে আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব, বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান কর্তৃপক্ষ ও সব বেসরকারি বিমান কোম্পানিসহ সংশ্লিষ্টদের ওই রুলের জবাব ওই বেঞ্চে জমা দিতে বলা হয়েছে।
রিট আবেদনকারী ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল ও মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ ইসলাম শামীম আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোখলেছুর রহমান।
শুনানি শেষে ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল গণমাধ্যমকে বলেন, ‘অভ্যন্তরীণ রুটে বিমান চলাচলে কোম্পানিগুলো ইচ্ছামতো ভাড়া নিচ্ছে। শুধু তাই নয়, টিকিট বাতিলের চার্জ ও অতিরিক্ত মালপত্র পরিবহনসহ আনুষঙ্গিক নানা চার্জ নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু ভাড়া বা এসব চার্জ নির্ধারণের জন্য কোনো নীতিমালা নেই। তাই বিমান কোম্পানিগুলো তাদের ইচ্ছামতো ভাড়া বা চার্জ নির্ধারণ করছে। এজন্য অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানের ভাড়া ও চার্জ নির্ধারণে নীতিমালা প্রণয়ন প্রশ্নে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।’
বিমান ভাড়া ও চার্জ নির্ধারণে নীতিমালা কেন নয়
