সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজন সুস্থ শরীর, সুস্থ মন। শরীরের কথা শুনুন। মনকে নিয়ন্ত্রণ করুন, তাকে সুস্থ রাখুন। শরীরকে বশে রাখার জন্য মানসিক সুস্থতার দিকে নজর দিতে হবে। মানসিক সুস্থতার জন্য ঝটপট নিচের অভ্যাসগুলোর সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর চেষ্টা করতে পারেন।
স কম বলুন, বেশি শুনুন। নিজে থেকে আগে অন্যকে সম্বোধন করুন, কুশলাদি বিনিময় করুন
স বিচার করুন ভেবেচিন্তে, যতটা পারুন নতুনত্বে মানিয়ে নিন। মনের অনেক খোরাক পেয়ে যাবেন
স আমাদের সমাজে প্রত্যেকটি কাজের গুরুত্ব রয়েছে। সুতরাং যে অবস্থানেই থাকুন না কেন, ইতিবাচক থাকুন
স নিজেকে কখনও অন্যের সঙ্গে তুলনা করবেন না। তাহলে হতাশ হতে হবে
স উপরে ওঠার কোনো শেষ নেই। ‘যদি ওর মতো হতে পারতাম’Ñএ চিন্তা আপনাকে শুধুই নিচের দিকে ঠেলে দেবে। চেষ্টা করুন শুধুই উত্তরোত্তর নিজেকে ছাড়িয়ে যাওয়ার। নিজেকে অনন্য ভাবুন
স যা আড়ালে আছে, তা আড়ালেই থাকতে দিন। আপনার অবর্তমানে কে কী বলে, তাতে কী যায় আসে? পেছনের কোনো ব্যঙ্গোক্তি আপনার জন্য গুরুত্ব বহন করে না।
সামনাসামনি কিছু হলে তবেই মোকাবিলা করুন বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে
স দিন-রাতের বেশিরভাগ সময় নিজেকে অটোসাজেশন দিন, ‘আমি সাহসী’। যে কোনো পরিস্থিতিতে মাথা ঠাণ্ডা রাখুন
‘যার যার অবস্থানে সেই-ই সুখী’ কথাটি ফেলনা নয়। এর পরিবর্তে ‘আমি সুখী’Ñনিজেকে বার বার এ কথা বলুন। নদীর ওপারের চিন্তা বাদ দিন
কেউই নিখুঁত নন। সবকিছুর সমাধানও একক কারও সম্পত্তি নয়। সবকিছুই যে জানতে হবে তাও নয়।
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার পাশাপাশি
অতিরিক্ত সাবধানতা ও খুঁতখুঁতে স্বভাব পরিহার করুন
হাসুন, হাসুন এবং হাসুন। সংক্রামক এ গুণটিকে ছড়িয়ে দিন আশেপাশের মানুষের মধ্যে। মনে রাখুন, লাফটার ইজ দ্য বেস্ট মেডিসিন
অতীত থাক অতীতে। একে আগের জায়গায় শান্তিতে থাকতে দিন। বর্তমান সময়ের ওপর শুধু শুধু অতীতের প্রভাব বিস্তার না করতে দেওয়াই ভালো
সময় সবকিছু ভুলিয়ে দেয়, সব ক্ষত সারিয়ে তোলে। ধৈর্য ধরুন, বাজে সময়কে পাশ কাটানোর সুযোগ দিন নোর সুযোগ দিন
Add Comment