Print Date & Time : 18 June 2025 Wednesday 7:23 pm

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ডলার কেনাবেচায় খোলাবাজার নিয়ন্ত্রণ জরুরি

ড. মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা: টাকার মান নির্ধারণ হয় টাকার ক্রয়ক্ষমতা দিয়ে। মার্কিন ডলারের দাম ওঠানামার ওপর টাকার মান নির্ভর করে। বাংলাদেশের অর্থনীতির বড় অংশ ডলারের দামের দ্বারা প্রভাবিত হয়। দ্রব্যের দামের সঙ্গে টাকার মানের সম্পর্ক বিপরীত। দ্রব্যের দাম কমলে টাকার মান বাড়ে, বিপরীতে দ্রব্যের দাম বাড়লে টাকার মান কমে। কোনো দেশের মুদ্রার মান কত হবে তা নির্ভর করে ওই দেশের মোট দেশজ উৎপাদন (ৎেড়ংং উড়সবংঃরপ চৎড়ফঁপঃ-উেচ) এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির (ঊপড়হড়সরপ ৎেড়ঃিয) ওপর। অর্থাৎ একটি দেশ যেমন চাইলেই মুদ্রা ছাপাতে পারে না ঠিক তেমনটি চাইলেই মুদ্রার মান বাড়াতে পারে না। যদি কোনো দেশ তাদের মুদ্রার মান বাড়াতে চায়, তবে প্রথমত তাদের দেশের জিডিপির আকার এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও ইকোনমিকাল গ্রোথ বাড়াতে হবে। যেহেতু কেন্দ্রীয় ব্যাংক ১ টাকা ছাড়লে বাজারে সাড়ে সাত (৭.৫) গুণ প্রভাব পড়ে। এ কারণেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের টাকাকে হট মানি বলা হয়। কোনো দেশের মুদ্রার মান কমে যাওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে মূল্যস্ফীতি (ওহভষধঃরড়হ)। কোনো দেশের মোট সম্পদের পরিমাণ যদি অপরিবর্তিত থাকে তাহলে বেশি মুদ্রা ছাপালে মুদ্রার মান কমে যাবে আর কম ছাপালে মুদ্রার মান বেড়ে যাবে।

মূল্যস্ফীতি: মূল্য বৃদ্ধি অর্থনীতির বিবর্তনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কারণ। অর্থনীতিতে পণ্য বা সেবার মূল্যবৃদ্ধির সাধারণ বৃদ্ধিকে মূল্যস্ফীতি বলা হয়। মূল্যস্ফীতি হলো উপলব্ধ অর্থের পরিপ্রেক্ষিতে সময়ের সাথে সাথে মূল্য বৃদ্ধি। অতএব, মুদ্রস্ফীতি বলতে পণ্য ও পরিষেবার মূল্য বৃদ্ধি এবং টাকার ক্রয়ক্ষমতা হ্রাসকে বোঝায়। মূল্যস্ফীতির প্রধান দুটি ধরণ হল (১) চাহিদা-টান মূল্যস্ফীতি ও (২) কস্ট-পুশ মূল্যস্ফীতি। চাহিদা-টান মূল্যস্ফীতি হল যখন সামগ্রিক বাজার চাহিদা সামগ্রিক সরবরাহের চেয়ে বেশি। বর্ধিত চাহিদা পণ্যেও দামকে উচ্চতর করে, ফলে মূল্যস্ফীতি হয়। কস্ট-পুশ মূল্যস্ফীতি হল যখন প্রয়োজনীয় পণ্য ও পরিষেবার দাম উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায় এবং বাজার নির্দিষ্ট পণ্যেও জন্য কোন উপযুক্ত বিকল্প নেই। এই ধরণের পরিস্থিতিতে পণ্য ও পরিষেবার দাম বৃদ্ধি পায়, যার ফলে মূল্যস্ফীতি হয়।

মূল্যস্ফীতির কারণ: মূল্যস্ফীতির কারণগুলোকে প্রধানত চারটি ভাগে ভাগ করা হয়। যথা: (১) সামগ্রিক চাহিদা বৃদ্ধি: যোগানের তুলনায় চাহিদা বেশি হলে। (২) ব্যয় বা খরচ বৃদ্ধি: উৎপাদন ব্যয় বা খরচ বাড়লে। (৩) কাঠামোগত: অর্থনীতির দুর্বল ব্যবস্থাপনার কারণে বিনিয়োগ বৃদ্ধি বা চাহিদা বৃদ্ধির সঙ্গে উৎপাদন সমান হারে বাড়ে না, ফলে মূল্যস্ফীতি দেখা দেয়। (৪) অন্যান্য কারণ: প্রাকৃতিক দুর্যোগ, যুদ্ধের ব্যয়, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা প্রভৃতি। মূল্যস্ফীতি প্রকৃতপক্ষে দুটি কারণে হয়ে থাকে। যথা: চাহিদা এবং মূল্যজনিত।

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ: মুদ্রস্ফীতি সাধারণত কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং সরকার কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংক দ্বারা গৃহীত পরিকল্পনাকে বলা হয় মুদ্রানীতি (গড়হবঃধৎু চড়ষরপু) এবং সরকারের দ্বারা গৃহীত পদক্ষেপগুলোকে বলা হয় রাজস্ব নীতি (ঋরংপধষ চড়ষরপু)। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে মূলত চারটি পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। যথা: এক. আর্থিক পদ্ধতি: মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক যেসব পদ্ধতি অবলম্বন করে সেগুলোর সমষ্টিই হলো আর্থিক নীতি। যেমনÑব্যাংক হার বৃদ্ধি, নগদ জমার অনুপাত বৃদ্ধি, ঋণপত্র বিক্রয় প্রভৃতি; দুই. রাজস্ব পদ্ধতি: মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার হিসেবে বিভিন্ন রাজস্ব নীতি অনুসরণ করা হয়। যথা: সরকারি ব্যয় হ্রাস, সরকারি ঋণ, করের পরিমাণ বৃদ্ধি, সঞ্চয় বৃদ্ধি প্রভৃতি; তিন. প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রণ: প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রণগুলো হলো দাম নিয়ন্ত্রণ ও রেশনিং, মজুরি নিয়ন্ত্রণ, উৎপাদন বৃদ্ধি, ফটকা কারবার নিয়ন্ত্রণ, আমদানি বৃদ্ধি প্রভৃতি; চার. স্বর্ণে বিনিয়োগ। এ ছাড়া মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে মার্কিন ডলার গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করে। কারণ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্পাদনের প্রধান মুদ্রা হলো মার্কিন ডলার।

স্বর্ণে বিনিয়োগ: মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে স্বর্ণে বিনিয়োগ গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করে। ধারণা করা হয় খ্রিষ্টপূর্ব ৬০০ সালে স্বর্ণমুদ্রা চালু হয়। স্বর্ণ একটি বহুমুখী সম্পদ এবং সমস্ত বিশ্ব মুদ্রার জন্য জামানত হিসেবে ব্যবহ্রত হয়। এটির মূল্য সংবেদনশীল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের আগ পর্যন্ত মুদ্রা ব্যবস্থা স্বর্ণমান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ছিল। স্বর্ণকে ইংল্যান্ডে দাপ্তরিক মূল্য মানদণ্ড হিসেবে ঘোষণা করা হয় ১৮১৬ সালে আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ঘোষণা করা হয় ১৮৭৯ সালে। মাত্র ৫৪ বছর স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রা ব্যবস্থা টিকে ছিল যুক্তরাষ্ট্রে, যা ১৯৩০ এর দশকে মহামন্দার সময় স্বর্ণকে দাপ্তরিক মূল্য মানদণ্ড হিসেবে ত্যাগ করা হয়।

বিশ্বের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার জন্য স্বর্ণকে সর্বজনীন মান হিসেবে ব্যবহার করে একটি নির্দিষ্ট মুদ্রা বিনিময় হার তৈরি করার জন্য ১৯৪৪ সালে ব্রেটন উডস চুক্তিটি সম্পাদন করা হয়। যার অর্থ হলো সদস্য দেশ বা কেন্দ্রীয় ব্যাংক মুদ্রা ছাপানোর ক্ষেত্রে স্বর্ণ মজুতের আনুপাতিক হার অনুসরণ করবে। ব্রেটন উড ব্যবস্থা তদারকির জন্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) এবং বিশ্বব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হয়। যার ফলে মার্কিন ডলার হয়ে গেল বিশ্বের এক নম্বর আস্থার কারেন্সি। ১৯৭১ সালে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড এম নিক্সন এই প্রথা বাতিল করেন। ফলশ্রুতিতে ডলার, স্বর্ণ এবং অন্যান্য মুদ্রা হয়ে গেল ক্রয়ক্ষমতা বা চাহিদার ভিত্তিতে মূল্য নির্ধারণের হাতিয়ার। 

১৯৭১ সালের আগ পর্যন্ত স্বর্ণের ওপর ভিত্তি করে মুদ্রা ছাপানো হতো এবং মুদ্রার মান নির্ধারিত হতো স্বর্ণের ভিত্তিতে। যেমন: বাংলাদেশ সরকার ৭০০০ টাকায় ১ গ্রাম স্বর্ণ বিনিময় করে থাকে এবং যদি সরকারের কাছে ১০০ মিলিয়ন গ্রাম স্বর্ণ মজুত থাকে তাহলে সরকার ১০০ মিলিয়ন গুণণ ৭০০০ টাকা ছাপাতে পারবে। অপরদিকে ভারত ১ গ্রাম স্বর্ণের দাম ৩৫০০ টাকা নির্ধারণ করে দেয় তবে বাংলাদেশ থেকে ভারতের মুদ্রার মান বেড়ে যাবে দ্বিগুণ এবং যুক্তরাষ্ট্র যদি ১ গ্রাম এর দাম ৮০০ ডলার ধরে তবে বাংলাদেশ থেকে ১০ গুণ এবং ভারত থেকে দ্বিগুণ বেড়ে যাবে ডলারের দাম। স্বর্ণ এখানে স্থির। শুধু বাড়ছে কমছে সংখ্যা। (আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ১ ভরি সমান ১১ দশমিক ৬৬ গ্রাম এবং প্রতি আউন্স=৩১ দশমিক ১০৩৪৭৬৮ গ্রাম)। ১৯৪৫ সালের পর অর্থ কখনও স্বর্ণের বিনিময়ে ছাপানো হয়নি। স্বর্ণ এখন বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহ্রত হয় না, তবে ডলার বা অন্যান্য সম্পদের বিপরীতে স্বর্ণ সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে। স্বর্ণের দাম বৃদ্ধির প্রধান কারণ হলো মার্কিন ডলারের ওপর আস্থা হ্রাস। টাকাকে রূপান্তরযোগ্য ঘোষণা করা হয় ১৯৯৪ সালের ২৪ মার্চ। আন্তর্জাতিক বাজারে যখন টাকার মান কমে যায়, তখন স্থানীয় বাজারে সোনার দাম বেড়ে যায়।

স্বর্ণ মুদ্রস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার, কারণ এর নিজস্ব একটি সহজাত মান রয়েছে। স্বর্ণের চাহিদা অর্থনৈতিক মাপকাঠির ওপর নির্ভরশীল নয়। স্বর্ণ মূলত বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়, শিল্পে বা অলংকার হিসেবে এর ব্যবহার সীমিত। মূল্যস্ফীতি, সুদের হার বা অন্য যেকোনো কারণে স্বর্ণের দামে তেমন প্রভাব বিস্তার করতে পারে না। কোম্পানির শেয়ার, ঋণপত্র, সঞ্চয়পত্র প্রভতির দাম বৃদ্ধির সঙ্গে অর্থের ক্রয়ক্ষমতার যুগপৎ পতনে শূন্য সম্পদ সৃষ্টি হতে পারে। স্বর্ণ একটি মূল্যবান ধাতু হওয়ার ওই সব সীমাবদ্ধতা থেকে মুক্ত। আমরা যদি কাগুজে সিকিউরিটিতে বিনিয়োগ না করে, স্বর্ণে বিনিয়োগ বাড়াতে পারি, তাহলে স্থিতিশীল আর্থিক কাঠামো গড়ে উঠবে।

মার্কিন ডলার: ডলার একটি কাগুজে মুদ্রা। মূলত কপার ধাতুর ঘাটতির কারণে চীনা সম্রাট হিউয়েন সাঙ প্রথম কাগুজে মুদ্রার প্রচলন করেন ৮০৬ সালে। ১৭৬০ সালে প্রথম ডলার ছাপানো হয়। বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য করে থাকে ডলারে। কারণ ডলার এখনও বিশ্বব্যাপী এক নম্বর বিনিয়োগের মাধ্যম। বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী একটি ব্যাংক মূলধনের ১৫ শতাংশের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা নিজেদের কাছে ধরে রাখতে পারে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ডলার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশ ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ হিসেবে ডলার সংরক্ষণ করে। কারণ আন্তর্জাতিক পর্যায়ের যেকোনো আপদবিপদ থেকে একটি দেশের শক্তিশালী সুরক্ষা কবচ হিসেবে বিবেচিত হয় বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ। কোনো দেশের রপ্তানিযোগ্য সম্পদের পরিমাণ যত বেশি সেই দেশের বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি এবং আমদানি করার ক্ষমতাও তত বেশি। বাংলাদেশের বিনিময় হার ঠিক করার জন্য মধ্যবর্তী মুদ্রা হিসেবে ডলার ব্যবহƒত হয়। সুতরাং দ্রব্যমূল্যের হ্রাস-বৃদ্ধি ডলারের ওপর অনেকটাই নির্ভরশীল।

বর্তমানে দেশের অর্থনীতিতে সবচেয়ে বড় আতঙ্কের নাম ডলার। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে প্রধান ভ‚মিকা রাখে ডলার। ডলার আর স্বর্ণের মধ্যে সম্পর্ক হলো মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। তবে স্বর্ণের মূল্য বৃদ্ধির জন্য ডলারই একমাত্র কারণ নয়। এছাড়া সুদের হার বাড়া-কমার সঙ্গে এর সম্পর্ক রয়েছে। বর্তমান বিশ্বের সর্বাপেক্ষা বেশি বিনিময় মূল্যের মুদ্রা হলো কুয়েতের দিনার আর সর্বাপেক্ষা কম বিনিময় মূল্যের মুদ্রা হলো জিম্বাবুয়ের ডলার এবং সবচেয়ে প্রচলিত মুদ্রা হলো মার্কিন ডলার। ডলারের দাম নিন্মমুখী হলে সোনার দাম হয় ঊর্ধ্বমুখী। বিশ্ব বাজারে ডলারের মতো সোনাও একটি কারেন্সি বা মুদ্রা। বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সোনা ও ডলার দুটোই কিনে রিজার্ভ রাখে এবং ব্যবসা করে। বর্তমানে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের সাতটি ভল্টে মজুত থাকা স্বর্ণের পরিমাণ হলো প্রায় ৭ হাজার টন, যার মালিক হলো বিশ্বের প্রায় ১০০টি দেশ। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের আগ পর্যন্ত বিশ্বের মুদ্রাব্যবস্থা গোল্ড স্টান্ডার্ড তথা স্বর্ণমান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ছিল। তৎকালে প্রধান অর্থনৈতিক দেশগুলো তাদের মুদ্রার বিপরীতে কী পরিমাণ স্বর্ণ বিনিময়যোগ্য, তা স্পষ্ট করে উল্লেখ করত। বছরে ২ থেকে ৪ শতাংশ এর মধ্যে মূল্যস্ফীতির হার থাকলে সেটা দেশের অর্থনীতির জন্য ভালো। মুদ্র্যাস্ফীতিকে বলা হয় অর্থনীতির নীরব ঘাতক। বিশ্ব অর্থনীতি এখন টালমাটাল। বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ডলার কেনাবেচার ক্ষেত্রে কার্ব মার্কেট বা খোলা বাজার নিয়ন্ত্রণ করা উচিত এবং উপযুক্ত কারণ ছাড়া যাতে কেউ ডলার কিনে বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করতে না পারে, সেজন্য আইনের সঠিক প্রয়োগ সময়ের দাবি।

কর্মকর্তা, শরিয়াহ্ সেক্রেটারিয়েট ডিভিশন

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড