মেলা কথন

সাবেক চেম্বার সভাপতি ও ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ এমপি বলেন, চিটাগং চেম্বার ব্যবসায়ীদের উন্নয়নে ভূমিকা অব্যাহত রেখেছে। চট্টগ্রামবাসী সারা বছর এ আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলার জন্য অপেক্ষা করে থাকে। দীর্ঘদিনের এ ঐতিহ্য ধরে রেখেছে চেম্বার। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতি, আমদানি-রফতানি, বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন ও অবকাঠামো উন্নয়ন সূচকে উল্লেখযোগ্য উন্নতির মাধ্যমে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়া, এমডিজি অর্জনে উদাহরণ সৃষ্টির পর এসডিজি ও ক্রমান্বয়ে ভিশন-২০৪১ অর্জনের দিকে ধাবিত হচ্ছে।

সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, চেম্বারের বাণিজ্যমেলার তাৎপর্য ও গুরুত্ব রয়েছে এবং এর আবেদন তৈরি হয়েছে। এতে ব্যবসায়ীরা উপকৃত হচ্ছেন। দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পাচ্ছে।

সাবেক চেম্বার সভাপতি ও চট্টগ্রাম-১১ আসনের সংসদ সদস্য এমএ লতিফ বলেন, ১১২ বছর পার করা চিটাগং চেম্বারের প্রতি সবার আস্থা রয়েছে। দেশের উঠতি রফতানিকারকদের পণ্যের আন্তর্জাতিক মানোন্নয়ন ও বিপণনে অগ্রাধিকার দিতে হবে। সদস্যদের মাঝে বরাদ্দের জন্য চিটাগং চেম্বার ইকোনমিক জোন তৈরি করবে। আর প্রধানমন্ত্রী রাজনীতিকে ব্যবসাবান্ধব ও ইকোনমিক ডিপ্লোম্যাসি পলিসি অবলম্বন করছেন। এর সুফল ব্যবসায়ীরা পাচ্ছেন।

চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, মেলা বেচাকেনার জন্য নয়, দেশিয় পণ্যের প্রদর্শন ও আন্তর্জাতিকভাবে দেশিয় পণ্যের পরিচিত পাওয়ার ক্ষেত্রেও ভূমিকা রাখে। আজ থেকে ২৫ বছর আগে এমএ আজিজ স্টেডিয়ামসংলগ্ন জিমনেশিয়ানে ১০-১৫টি স্টল নিয়ে ছোট্ট পরিসরে বাণিজ্যমেলা শুরু হয়েছিল। আর এ মেলা থেকে খাদ্য, প্লাস্টিক, বস্ত্র, ক্ষুদ্র স্থানীয় শিল্পের প্রযুক্তিগত উন্নয়নের মাধ্যম থেকে উঠে আসে প্রাণ-আরএফএল, বনফুলসহ আরও বেশ কয়েকটি গ্রুপ। নতুন শিল্পোদ্যোক্তা সৃষ্টি হয়েছে। এখন মেলায় প্রতিদিন লক্ষাধিক মানুষ আসছেন। মেলা থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে অপেক্ষা করে চট্টগ্রামের মানুষ।

 

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০