লভ্যাংশ পাঠিয়েছে সিঙ্গার বাংলাদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক: গত ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে প্রকৌশল খাতের কোম্পানি সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে ৭৭ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে সিঙ্গার বাংলাদেশের পরিচালনা পর্ষদ। আলোচিত সময় কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১০ টাকা ৩৫ পয়সা আর ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৩২ টাকা দুই পয়সা। এছাড়া এ আর্থিক বছরে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ১৩ টাকা ৫৯ পয়সা।
এর আগে ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে কোম্পনিটি ৩০ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড ঘোষণা করে। ওই সময় কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয় ১১ টাকা ৯৬ পয়সা এবং ৩১ ডিসম্বেরে শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়ায় ৩০ টাকা ১৩ পয়সা।
এদিকে সর্বশেষ ডিএসইতে শেয়ারদর অপরিবর্তিত থেকে প্রতিটি ১৪৭ টাকায় হাতবদল হয়, যার সমাপনী দরও ছিল ১৪৭ টাকা। দিনজুড়ে এক হাজার ৬৪৫টি শেয়ার মোট আটবার হাতবদল হয়, যার বাজারদর দুই লাখ ৪২ হাজার টাকা। গত এক বছরে শেয়ারদর ১৩০ টাকা ৬০ পয়সা থেকে ২২১ টাকায় ওঠানামা করে।
কোম্পানিটি ১৯৮৩ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়ে বর্তমানে ‘এ’ ক্যাটেগরিতে অবস্থান করছে। কোম্পানির ১০০ কোটি টাকা অনুমোদিত মূলধনের বিপরীতে পরিশোধিত মূলধন ৯৯ কোটি ৭০ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
কোম্পানিটির ৯ কোটি ৯৭ লাখ দুই হাজার ৮৩৮টি শেয়ার রয়েছে। মোট শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে ৫৭ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ১৭ দশমিক ৯২ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারী চার দশমিক ৯৩ শতাংশ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীর কাছে রয়েছে ২০ দশমিক ১৫ শতাংশ শেয়ার।
সম্প্রতি চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ, ২০২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে কোম্পানিটি। প্রথম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে এক টাকা ১১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ২৩ পয়সা। এছাড়া ২০২০ সালের ৩১ মার্চ শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৩ টাকা ১৫ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বরে ছিল ৩২ টাকা দুই পয়সা। এছাড়া প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ছয় পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৯ টাকা ৫৪ পয়সা (লোকসান)।

লভ্যাংশ পাঠিয়েছে সিঙ্গার বাংলাদেশ
নিজস্ব প্রতিবেদক: গত ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে প্রকৌশল খাতের কোম্পানি সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে ৭৭ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে সিঙ্গার বাংলাদেশের পরিচালনা পর্ষদ। আলোচিত সময় কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১০ টাকা ৩৫ পয়সা আর ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৩২ টাকা দুই পয়সা। এছাড়া এ আর্থিক বছরে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ১৩ টাকা ৫৯ পয়সা।
এর আগে ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে কোম্পনিটি ৩০ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড ঘোষণা করে। ওই সময় কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয় ১১ টাকা ৯৬ পয়সা এবং ৩১ ডিসম্বেরে শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়ায় ৩০ টাকা ১৩ পয়সা।
এদিকে সর্বশেষ ডিএসইতে শেয়ারদর অপরিবর্তিত থেকে প্রতিটি ১৪৭ টাকায় হাতবদল হয়, যার সমাপনী দরও ছিল ১৪৭ টাকা। দিনজুড়ে এক হাজার ৬৪৫টি শেয়ার মোট আটবার হাতবদল হয়, যার বাজারদর দুই লাখ ৪২ হাজার টাকা। গত এক বছরে শেয়ারদর ১৩০ টাকা ৬০ পয়সা থেকে ২২১ টাকায় ওঠানামা করে।
কোম্পানিটি ১৯৮৩ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়ে বর্তমানে ‘এ’ ক্যাটেগরিতে অবস্থান করছে। কোম্পানির ১০০ কোটি টাকা অনুমোদিত মূলধনের বিপরীতে পরিশোধিত মূলধন ৯৯ কোটি ৭০ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
কোম্পানিটির ৯ কোটি ৯৭ লাখ দুই হাজার ৮৩৮টি শেয়ার রয়েছে। মোট শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে ৫৭ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ১৭ দশমিক ৯২ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারী চার দশমিক ৯৩ শতাংশ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীর কাছে রয়েছে ২০ দশমিক ১৫ শতাংশ শেয়ার।
সম্প্রতি চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ, ২০২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে কোম্পানিটি। প্রথম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে এক টাকা ১১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ২৩ পয়সা। এছাড়া ২০২০ সালের ৩১ মার্চ শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৩ টাকা ১৫ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বরে ছিল ৩২ টাকা দুই পয়সা। এছাড়া প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ছয় পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৯ টাকা ৫৪ পয়সা (লোকসান)।

লভ্যাংশ পাঠিয়েছে সিঙ্গার বাংলাদেশ
নিজস্ব প্রতিবেদক:
গত ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে প্রকৌশল খাতের কোম্পানি সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে ৭৭ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে সিঙ্গার বাংলাদেশের পরিচালনা পর্ষদ। আলোচিত সময় কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১০ টাকা ৩৫ পয়সা আর ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৩২ টাকা দুই পয়সা। এছাড়া এ আর্থিক বছরে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ১৩ টাকা ৫৯ পয়সা।
এর আগে ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে কোম্পনিটি ৩০ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড ঘোষণা করে। ওই সময় কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয় ১১ টাকা ৯৬ পয়সা এবং ৩১ ডিসম্বেরে শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়ায় ৩০ টাকা ১৩ পয়সা।
এদিকে সর্বশেষ ডিএসইতে শেয়ারদর অপরিবর্তিত থেকে প্রতিটি ১৪৭ টাকায় হাতবদল হয়, যার সমাপনী দরও ছিল ১৪৭ টাকা। দিনজুড়ে এক হাজার ৬৪৫টি শেয়ার মোট আটবার হাতবদল হয়, যার বাজারদর দুই লাখ ৪২ হাজার টাকা। গত এক বছরে শেয়ারদর ১৩০ টাকা ৬০ পয়সা থেকে ২২১ টাকায় ওঠানামা করে।
কোম্পানিটি ১৯৮৩ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়ে বর্তমানে ‘এ’ ক্যাটেগরিতে অবস্থান করছে। কোম্পানির ১০০ কোটি টাকা অনুমোদিত মূলধনের বিপরীতে পরিশোধিত মূলধন ৯৯ কোটি ৭০ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
কোম্পানিটির ৯ কোটি ৯৭ লাখ দুই হাজার ৮৩৮টি শেয়ার রয়েছে। মোট শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে ৫৭ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ১৭ দশমিক ৯২ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারী চার দশমিক ৯৩ শতাংশ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীর কাছে রয়েছে ২০ দশমিক ১৫ শতাংশ শেয়ার।
সম্প্রতি চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ, ২০২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে কোম্পানিটি। প্রথম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে এক টাকা ১১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ২৩ পয়সা। এছাড়া ২০২০ সালের ৩১ মার্চ শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৩ টাকা ১৫ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বরে ছিল ৩২ টাকা দুই পয়সা। এছাড়া প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ছয় পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৯ টাকা ৫৪ পয়সা (লোকসান)।

 

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০