নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সাত কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ব্র্যাক ব্যাংক: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে এক টাকা ৩৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৯৯ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ৩৫ পয়সা বেড়েছে। অন্যদিকে চলতি ২০২৩ হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ২৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২ টাকা ৩৫ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ৯১ পয়সা বেড়েছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৪০ টাকা ২২ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ২৮ টাকা ২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ৪ টাকা ৪৬ পয়সা ছিল।
ফিনিক্স ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯ টাকা ৬০ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৫১ পয়সা (লোকসান)। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি লোকসান ৮ টাকা ৯ পয়সা বেড়েছে। অন্যদিকে চলতি ২০২৩ হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৩ টাকা ৭ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৫০ পয়সা (লোকসান)। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি লোকসান ২১ টাকা ৫৭ পয়সা বেড়েছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ৮৯ পয়সা (লোকসান)। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৫৬ পয়সা (ঘাটতি), যা আগের বছর একই সময় ১ টাকা ২৯ পয়সা (ঘাটতি) ছিল।
ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৮৮ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ২৯ পয়সা কমেছে। অন্যদিকে চলতি ২০২৩ হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৯০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২ টাকা ৬৫ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ৭৫ পয়সা কমেছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৫১ টাকা ৪৫ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ৭৩ পয়সা (ঘাটতি), যা আগের বছর একই সময় ২ টাকা ৩৪ পয়সা ছিল।
এবি ব্যাংক: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১১ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ২ পয়সা বেড়েছে। অন্যদিকে চলতি ২০২৩ হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫২ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ৩ পয়সা বেড়েছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৯ টাকা ৪৫ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ১৮ টাকা ৬৬ পয়সা (ঘাটতি) ছিল।
প্রগতি ইন্স্যুরেন্স: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৬৭ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় এক টাকা ৩১ পয়সা কমেছে। অন্যদিকে চলতি ২০২৩ হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪ টাকা ৬৩ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় এক টাকা ৬২ পয়সা কমেছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৫৬ টাকা ৬৯ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ৫২ পয়সা (ঘাটতি), যা আগের বছর একই সময় ৪ টাকা ৮৫ পয়সা ছিল।
বাটা শু: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১৯ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪ টাকা ৩১ পয়সা (লোকসান)। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি লোকসান ৩ টাকা ১২ পয়সা কমেছে। অন্যদিকে চলতি ২০২৩ হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ টাকা ৮৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২০ টাকা ১১ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ১০ টাকা ৭৭ পয়সা বেড়েছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৭২ টাকা ৫৪ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ৩৯ টাকা ২৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ৫৩ টাকা ৯৭ পয়সা ছিল।
মেঘনা ইন্স্যুরেন্স: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৪ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ১৩ পয়সা কমেছে। অন্যদিকে চলতি ২০২৩ হিসাববছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪৭ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় ৬১ পয়সা কমেছে। এছাড়া ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৪২ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ৩২ পয়সা (ঘাটতি), যা আগের বছর একই সময় ১ টাকা ২৪ পয়সা (ঘাটতি) ছিল।