নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ, ২০২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সাত কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রকাশিত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনের মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে।
কে অ্যান্ড কিউ বাংলাদেশ লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ, ২০২৪) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে এক টাকা ২৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১১ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে এক টাকা ১৫ পয়সা। অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই, ২০২৩-মার্চ, ২০২৪) শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৪৫ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৩৬ পয়সা। অর্থাৎ প্রথম তিন প্রান্তিকের হিসাবে শেয়ারপ্রতি আয় ২ টাকা ৯ পয়সা বেড়েছে। এছাড়া ২০২৪ সালের ৩১ মার্চে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৯২ টাকা ৯৮ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ১ টাকা ৪৮ পয়সা, আগের বছর একই সময়ে ছিল ৫ পয়সা।
কাসেম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ, ২০২৪) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১২ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১২ পয়সা। অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই, ২০২৩-মার্চ, ২০২৪) শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫৮ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৭ পয়সা (ঘাটতি)। অর্থাৎ প্রথম তিন প্রান্তিকের হিসাবে শেয়ারপ্রতি আয় ৬৫ পয়সা কমেছে। এছাড়া ২০২৪ সালের ৩১ মার্চে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৮ টাকা ২৬ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ১ টাকা ৪৭ পয়সা, আগের বছর একই সময়ে ছিল ৫১ পয়সা।
আইটি কনসালট্যান্টস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ, ২০২৪) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৬৬ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১৫ পয়সা। অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই, ২০২৩-মার্চ, ২০২৪) শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ২৩ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ৭৫ পয়সা । অর্থাৎ প্রথম তিন প্রান্তিকের হিসাবে শেয়ারপ্রতি আয় ৪৮ পয়সা বেড়েছে। এছাড়া ২০২৪ সালের ৩১ মার্চে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২০ টাকা ২২ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৩ টাকা ৯৪ পয়সা, আগের বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৫০ পয়সা।
মেঘনা সিমেন্ট লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ, ২০২৪) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ১৫ পয়সা। অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই ২০২৩-মার্চ, ২০২৪) শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৯ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৬৯ পয়সা। অর্থাৎ প্রথম তিন প্রান্তিকের হিসাবে শেয়ারপ্রতি আয় ২০ পয়সা কমেছে। এছাড়া ২০২৪ সালের ৩১ মার্চে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৪৬ টাকা ৭ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৭ টাকা ৯৯ পয়সা (ঘাটতি), আগের বছর একই সময়ে যা ছিল ২ টাকা ৫০ পয়সা (ঘাটতি)।
ইস্টার্ন কেব্লস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ, ২০২৪) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩৬ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৯ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে ১ টাকা ৫৫ পয়সা। অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই ২০২৩-মার্চ, ২০২৪) শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭২ পয়সা (লোকসান), আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৪৪ পয়সা। অর্থাৎ প্রথম তিন প্রান্তিকের হিসাবে শেয়ারপ্রতি আয় ১ টাকা ১৬ পয়সা কমেছে। এছাড়া ২০২৪ সালের ৩১ মার্চে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩৪৩ টাকা ৬৩ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৩ টাকা ১৭ পয়সা, আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৯২ পয়সা।
হা ওয়েল টেক্সটাইল লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ, ২০২৪) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৩৬ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস)এক টাকা সাত পয়সা কমেছে। অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই ২০২৩-মার্চ, ২০২৪) শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৬৩ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৪ টাকা ৩৯ পয়সা। অর্থাৎ প্রথম তিন প্রান্তিকের হিসাবে শেয়ারপ্রতি আয় এক টাকা ৭৬ পয়সা কমেছে। এছাড়া ২০২৪ সালের ৩১ মার্চে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩৭ টাকা ৯৪ পয়সা। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা, আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৩ টাকা ৮ পয়সা।
ন্যাশনাল ফিড মিল লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ, ২০২৪) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৮ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩ পয়সা (লোকসান)। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি লোকসান বেড়েছে ১৫ পয়সা। অন্যদিকে প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই, ২০২৩-মার্চ, ২০২৪) শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৩ পয়সা (লোকসান), আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৪ পয়সা।
