Print Date & Time : 20 June 2025 Friday 2:31 pm

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের কয়েকটি দিক

মো. হাসানুজ্জামান পিয়াস: অন পেজ অপটিমাইজেশন ও অফ পেজ অপটিমাইজেশন সাধারণত এ দুই ধরনের হয়ে থাকে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও)। অন পেজ অপটিমাইজেশনের মাধ্যমে একটি সাইটকে সহজে সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পৃষ্ঠায় নিয়ে আসা সম্ভব। অন পেজের পাশাপাশি একটি সাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের ভালো অবস্থান ধরে রাখার জন্য অফ পেজ অপটিমাইজেশন করতে হয়। এসইও’র অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কিছু বিষয় রয়েছে। আসুন এসব প্রয়োজনীয় বিষয় জেনে নিই।

দরকারি বিষয়

1.   কি-ওয়ার্ড নির্বাচন। কি-ওয়ার্ড হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিনে বিভিন্ন ওয়ার্ড বা লাইন লিখে সার্চ দেওয়া। যেমন ঃযব ফধরষু ঝযধৎব ইরু। এখানকার লাইনটি কিংবা শব্দগুলো একেকটি কি-ওয়ার্ড। ওয়েবসাইটের সঙ্গে মিল রেখে উপযুক্ত কি-ওয়ার্ড নির্বাচন করা উচিত

2.   সব ধরনের সার্চ ইঞ্জিনে সাইট সাবমিট করা। শুধু গুগলে বøগ বা ওয়েবসাইটকে সাবমিট করলেই হবে না, অধিক ভিজিটর পেতে ও সফল বøগিং করতে হলে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনগুলোতে আপনার বøগটির জন্য আলাদাভাবে সময় দিতে হবে

3.   অবশ্যই ভালো ও শক্তিশালী ব্যাকলিংক তৈরি করতে হবে। অন্যথায় কোনো সার্চ ইঞ্জিনে আপনার সাইটটি অবস্থান করবে না। তাই ভালোভাবে সব সার্চ ইঞ্জিনে সাইটকে সাবমিটের পাশাপাশি নাম করা বড় ওয়েবসাইটে আপনার সাইটের জন্য ব্যাকলিংক তৈরি করতে হবে

4.     সার্চ ইঞ্জিন-ফ্রেন্ডলি ইউআরএল ব্যবহার

5.    সঠিক হেডিং ব্যবহার

6.     সাইটের চাপ কমিয়ে আনা

7.    ওয়েব ডিরেক্টরিগুলোতে সাইট সাবমিট করা

8.     মাস মেইলিং প্রসেস

9.     উন্নত কনটেন্ট, alt GwUªweDU I robot.txt ব্যবহার করা

যারা করতে পারবে এসইও

নতুন প্রযুক্তিবিষয়ে আগ্রহ রয়েছে, কম্পিউটার সম্পর্কে ধারণা আছে, ইংরেজিতে মোটামুটি দক্ষ ও ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পছন্দ করেন, তারা এসইও’র কাজে যুক্ত হতে পারেন। প্রোগ্রামিং না জানলে এসইও করা যায় না, এমন ধারণা ভুল। এসইও’র জন্য প্রোগ্রামিং জানা জরুরি নয়। তাই খুব সহজে এ কাজ শেখা যায়। এজন্য ওয়েবসাইট ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্টসহ বেশ কিছু কাজ জানার বা শেখার দরকার আছে।

প্রশিক্ষণ

প্রশিক্ষণ নিয়ে এসইও’র কাজ শুরু করতে পারেন। দেশে বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান পেশাগতভাবে এ কাজের ওপর প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। খোঁজ নিয়ে ভর্তি হতে পারেন।

কম-বেশি সব প্রতিষ্ঠানই এক থেকে দুই মাসের মধ্যে কোর্স সম্পন্ন করে থাকে। সুন্দর ক্যারিয়ার গড়তে, ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে ও কাজের দক্ষতা বাড়াতে ভালো ভ‚মিকা রাখতে পারে ভালো মানের একটি প্রতিষ্ঠান।