অক্টাভিয়া বাটলার থেকে উরসুলা কে লি গেইন সায়েন্স ফিকশন গল্প বা উপন্যাসের ধারা বদলে দিয়েছেন। এমন ১৪ জন লেখিকার তালিকা প্রকাশ করেছে সায়েন্স ফিকশন ও ফ্যান্টাসিবিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য পোর্টালিস্ট। তালিকায় থাকা তিনজন লেখিকাকে নিয়ে আজকের আয়োজন
অক্টাভিয়া বাটলার
বিশ্বে এমন কোনো সাই-ফাই পাঠক নেই যিনি অক্টাভিয়া বাটলারের নাম শোনেননি। প্রথম বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখিকা হিসেবে ম্যাকআর্থার ফেলোশিপ পেয়েছেন। ফেলোশিপটি ‘জিনিয়াস গ্রান্ট’ নামে পরিচিত। তার লেখা সর্বাধিক বিক্রীত বইয়ের নাম ‘কিন্ড্রেড’। আর্থসিড সিরিজ (এখানে রয়েছে ‘প্যারাবল অব দি সোয়ার’ ও ‘প্যারাবল অব দি ট্যালেন্টস’ বই দুটি) তার সবচেয়ে জনপ্রিয় দুই সায়েন্স ফিকশন বই।
টেনিথ লি
৯০টি উপন্যাস লিখেছিলেন টেনিথ লি। প্রথম লেখিকা হিসেবে ১৯৮০ সালে ‘ডেথ’স মাস্টার’ বইয়ের জন্য ব্রিটিশ ফ্যান্টাসি অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন। নারীবাদের সঙ্গে ফ্যান্টাসি ও বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর মিশেল ঘটিয়েছেন টেনিথ। ‘দ্য সিক্রেট বুকস অব প্যারাডিজ’ সিরিজের জন্য পাঠকপ্রিয়তা পান। ‘দ্য বুক অব দ্য ড্যামড’ বইটি তাকে খ্যাতির শীর্ষে নিয়ে যায়।
জেমস টিপট্রি জুনিয়র
অ্যালিস ব্রাডলি শেলডনের ছদ্মনাম জেমস টিপট্রি জুনিয়র। দীর্ঘ ১০ বছর নিজের পরিচয় লুকিয়ে রেখেছিলেন। তাকে পুরুষ মনে করত পাঠকরা। আসল নাম প্রকাশের পরও ছদ্মনামে লিখতেন তিনি। প্রযুক্তি ও মনস্তত্ত্ব তার প্রিয় বিষয়। প্রচুর ছোট গল্প লিখেছেন। হাতেগোনা কয়েকটি উপন্যাস রয়েছে লেখিকার। এর মধ্যে ‘ব্রাইটনেস ফলস ফ্রম দ্য এয়ার’ উপন্যাসে দেখা যায় ১৬ জন মানুষ পৃথিবীর বাইরে একটি নিভৃতচারী গ্রহে চলে গিয়েছে।