মোবাইল ফোনে রিংটোন ডাউনলোড শুরু ১৯৯৭ সালে। এরই মধ্যে অনেক রিংটোন সেকেলে হয়ে গেছে। গানের মতোই সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পুরোনো হয়ে যায় রিংটোন। ব্যবহারকারীর সংখ্যা বিবেচনায় জনপ্রিয় সেরা ১০ রিংটোন দেখে নিতে পারেন। ভবিষ্যতে এ তালিকায় পরিবর্তন আসতে পারে
১০. পিক আপ ইয়োর ফোন বাই মি. টি
বহু মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী ইনকামিং কল হিসেবে এ রিংটোনটি ব্যবহার করেছেন। পিক আপ দ্য ফোন নামেও পরিচিত এটি। মূলত এ টোনের মাধ্যমে অ্যালার্ট করা হয় ব্যবহারকারীকে।
৯. ক্রেজি ফ্রগ
প্রায় সব ধরনের জরিপে শীর্ষে রয়েছে ক্রেজি ফ্রগ রিংটোন। দ্য অরিজিনালি থিং থেকে রিংটোনটি এসেছে। এর উদ্ভাবক সুইডিশ অভিনেতা এরিক ওয়ের্নকুইস্ট। বিপণন করেছে জার্মানির এসএমএস মোবাইল ফোন কনটেন্ট প্রোভাইডার জাম্বা।
৮. ওএমজি বাই উসার
যুক্তরাষ্ট্রের থাম্বপ্লে এনেছে রিংটোনটি। মোবাইল ফোনের জন্য গান, ভিডিও ও গেম ডাউনলোড সুবিধা দিয়ে থাকে থাম্বপ্লে। ওএমজি-এর গায়ক যুক্তরাষ্ট্রের শিল্পী উসার ও র্যাপার উইলআইএম।
৭. সাউথ পার্ক সাউন্ডবাইটস
স্যাটায়ারধর্মী রিংটোন এটি। বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর কাছে ভীষণ জনপ্রিয় ছিল রিংটোনটি।
৬. সুপার মারিও ব্রাদার্স (থিম)
স্টেয়ারওয়ে টু হ্যাভেন ভিডিও গেমের সাউন্ডট্রাক এটি। গেমটি বাজারে ছেড়েছে জাপানের ভিডিও গেম নির্মাতা নিনটেন্ডো। এর থিমসংটিই রিংটোন হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
৫. এক্সরসিস্ট থিম (টিউবুলার বেলস)
বেজ, বেল, পিয়ানোর সুর প্রভৃতি রিংটোনটিকে জনপ্রিয় করে তুলেছে। ব্রিটিশ গায়ক মাইক ওল্ডফিল্ডের বিখ্যাত গান ‘টিউবুলার বেলস’ থেকে রিংটোনটি নেওয়া হয়েছে।
৪. গেট লো বাই লিল জন
কিংস অব ক্রাংক অ্যালবামের গান এটি। অল্প সময়ের মধ্যে জনপ্রিয় হয়। একই সঙ্গে রিংটোন হিসেবেও জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
৩. অরিজিনাল নোকিয়া রিয়েল টোন
সব বয়সী মানুষের কাছে প্রিয় নোকিয়া রিয়েল টোন। এর সুর বিশ্বের সব অঞ্চলের মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর কানে বাজে।
২. স্টার ওয়ারস থিম
স্টার ওয়ারস সিনেমাটি যেমন জনপ্রিয়, এর থিমসংটিও তেমনি। বেশ সম্ভ্রান্ত ঘরানার এ রিংটোন। আজও অনেকে মোবাইল ফোনে এ টোনটি ব্যবহার করে থাকেন।
১. ভাইব্রেশন
সঙ্গত কারণে এক নম্বরে রয়েছে ভাইব্রেশন। রিংটোন হিসেবে এর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। ক্লাসরুম, অফিস, মিটিং প্রভৃতি স্থানে বহু ব্যবহারকারী মোবাইল ফোনটি ভাইব্রেট করে রাখেন।