হার্টের যত্নে উপকারী- হার্টের বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি কমায় হলুদ স্কোয়াশ। এতে ফ্যাট ও কোলেস্টেরল নেই বললে চলে। এতে থাকা ম্যাগনেশিয়াম হার্টের জন্য উপকারী।
ওজন কমাতে- গ্রীষ্মকালীন স্কোয়াশ
স্থূলতারোধে বিশেষ উপকারী। এতে ক্যালোরির আধিক্য নেই।
ক্যানসার প্রতিরোধে- স্কোয়াশে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা দেহের ফ্রি র্যাডিকেলস দূর করে। এর বেটাক্যারোটিন ক্যান্সারের ক্ষতিকর পদার্থ থেকে দূরে রাখে আমাদের।
বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে- স্কোয়াশে থাকা ভিটামিন ‘সি’ অকালে ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করে।
মজবুত হাড়- স্কোয়াশের ম্যাঙ্গানিজ মজবুত হাড় গঠনে সহায়তা করে। এটি স্পাইনালের জন্য বিশেষ উপকারী।
চোখের যত্নে- এতে রয়েছে বেটা ক্যারোটিন ও লুটেইন। লুটেইন চোখের দৃষ্টি বাড়াতে সহায়তা করে। এক কাপ স্কোয়াশে ২৪০০ মাইক্রোগ্রাম লুটেইন রয়েছে।
রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়- স্কোয়াশের ভিটামিন ‘সি’ ইমুইন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। আঁশের চমৎকার উৎস এই সবজিটি। ফলে হজমশক্তি বাড়ে, যা অনেক রোগ থেকে আমাদের দূরে রাখে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।
ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ- ভিটামিন ‘মি’, ‘এ’, ম্যাগনেসিয়াম, ফোলেট, কপার, রিবোফ্লাবিন, ফসফরাস, ক্যারোটিনয়েডস, বেটা-ক্যারোটিন, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ প্রভৃতি রয়েছে।
ডায়াবেটিস থেকে রক্ষা করে- রক্তে চিনির মাত্রা বাড়তে দেয় না স্কোয়াশ।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে- এই সবজিতে প্রচুর পরিমানে পটাশিয়াম রয়েছে। এই খনিজপদার্থটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
অ্যাজমা প্রতিরোধ করে- বেটা ক্যারোটিন এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। আগেই জেনেছেন, স্কোয়াশে এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে, অ্যাজমা ঝুঁকি কমিয়ে দেয় এই খাবারটি।
ত্বকের যত্নে- চকচকে উজ্জ্বল ত্বকের জন্য স্কোয়াশ একটি অনন্য খাবার। একই সঙ্গে ত্বকের নানা সমস্যাও দূর করে এটি। ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে। চুলের জন্যও ভীষণ উপকারী।

Print Date & Time : 19 June 2025 Thursday 9:05 am
স্কোয়াশের পুষ্টিগুণ
গণমাধ্যম ♦ প্রকাশ: