‘কাপড়ের ওপরে টিকে আছে নরসিংদীর অর্থনীতি, যার প্রাণ এই হাট। আমরা ভালো আছি। হাট ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে সবাই এক আছি। তাই চাঁদাবাজি-ছিনতাইয়ের মতো ঝামেলা নেই।’
হাজী মো. মোতালেব মিয়া
কোষাধ্যক্ষ, শেখেরচর বাজার (বাবুরহাট) বণিক সমিতি
‘বাবুরহাট টোলমুক্ত। ক্রেতার কাছ থেকে কোনো টাকা নেওয়া হয় না। হাটের ব্যবসায়ীরাই সরকারের খাজনা পরিশোধ করেন। প্রকাশ্যে লাখ লাখ টাকা হাতে নিয়ে ঘুরলেও কেউ চোখ তুলে তাকাবে না।’
মো. মোখলেছুর রহমান
স্বত্বাধিকারী, হাজী জোহার আলী ক্লথ স্টোর
‘অতীতে আরও জমজমাট ছিল এ হাট। ভারত ও চীনা কাপড়ের কারণে কিছুটা মন্দাভাব এসেছে। সেই সঙ্গে পুঁজি ও শ্রমিক জটিলতার কারণেও হস্তচালিত তাঁতের সংখ্যা কমছে।’
মো. নাসির উদ্দিন খন্দকার
স্বত্বাধিকারী, নাসির ফেব্রিকস
‘চল্লিশ বছর ধরে পরিবহন ব্যবসার সঙ্গে জড়িত আছি। নতুন নতুন হাট গড়ে উঠতে দেখেছি। এ সময়ে বাবুরহাটের জনপ্রিয়তা একটুও কমেনি। বরং দিন গড়াচ্ছে, এ হাটের সুনাম বাড়ছে।’
মো. হাসান আলী
পরিবহন ব্যবসায়ী
‘হাটের দিনে কয়েক লাখ মানুষ আসে। অলিগলিতে পা ফেলার জায়গা থাকে না। কিন্তু কোথাও কোনো ঝামেলা নাই। চাঁদাবাজ-চোর-পকেটমার ঢোকার সাহস-ই পায় না।’
আবদুল কাদির
পান দোকানদার
Add Comment