প্রতিনিধি, হিলি : দিনাজপুরের হিলিতে কমেছে ভারতীয় পেয়াজের দাম। দুই সপ্তাহের ব্যবধানে ভারতীয় পেয়াজের দাম কমেছে কেজিপ্রতি ৮ থেকে ১০ টাকা। সরবরাহ বাড়ায় দাম কমেছে বলছেন ব্যবসায়ীরা। এদিকে পন্যটির দাম কমায় সস্তি ফিরেছে নিম্ন আয়ের মানুষদের মাঝে।
আজ শনিবার (২৭ আগষ্ট) সকালে বাজারে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, খুচরা ও পাইকারি দোকান গুলোতে সাজানো রয়েছে ভারতীয় পেয়াজ। সরবরাহ ঠিক থাকলেও রয়েছে ক্রেতার সংকট। ক্রেতার সংকটে দোকানগুলো যেন ঝিমিয়ে পড়েছে। দুই সপ্তাহের ব্যবধানে ভারতীয় পেয়াজের দাম কমেছে কেজিপ্রতি ৮ থেকে ১০ টাকা। দুই সপ্তাহ আগে যে পেয়াজ বিক্রি হয়েছিল ৩০ থেকে ৩২ টাকায় সেই পেয়াজ আজকে বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২২ টাকায়।
কয়েকজন পেয়াজ বিক্রেতা বলেন, বর্তমান বাজারের অবস্থা খুবই খারাপ। আমাদের তেমন বেচাকেনা নেই। আমরা পেয়াজ নিয়ে বসে আছি। কিন্তু ক্রেতার তেমন কোনো সমাগম নেই। ক্রেতা সংকট। দুই সপ্তাহের ব্যবধানে পেয়াজের দাম কমেছে কেজিতে ৮ থেকে ১০ টাকা। আগে যে পেয়াজ বিক্রি করেছি ৩০থেকে ৩২ টাকায়। সেই পেয়াজ আজকে বিক্রি করছি ২০থেকে ২২ টাকায়। ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বেশি হওয়ায় ফলে পুন্যটির দাম কমছে।
বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা কয়েকজন ক্রেতা জানান, আমরা নিম্ন আয়ের মানুষ। প্রতিদিন যে ভাবে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে তাতে আমাদের চলা মুশকিল। তবে আজকে দেখছি ভারতীয় পেয়াজের দাম আগের থেকে অনেকটাই কমছে। এতে খুব ভালো লাগছে। এভাবে যদি প্রত্যেকটা জিনিসের দাম কমতো তাহলে আমাদের জন্য ভালো হতো। দুই সপ্তাহের ব্যবধানে পেয়াজের দাম কমেছে ৮ থেকে ১০ টাকা।