দেশে উৎপাদিত গ্রিন টির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে বিদেশে। আমাদের এখানে খুব পরিচিত না হলেও মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশে এ চায়ের চাহিদা রয়েছে। এছাড়া চীন, জাপান, তাইওয়ান ও হংকংয়ে গ্রিন টির কদর বাড়ছে। এটি প্রথমে ছিল ওষুধ, তারপর পানীয়তে পরিণত হয়েছে। এর রয়েছে শতগুণ। নিয়মিত এ চা পান করলে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে। এ চা পেট পরিষ্কার করে আর মস্তিষ্ক সচল রাখে। তথ্যগুলো নানা গবেষণার মাধ্যমে বেরিয়ে এসেছে।
গ্রিন টি হাইসন্স, ইয়াং হাইসন্স ও ফাইন ইয়াং হাইসন্স এ তিন গ্রেডে বিভক্ত সবুজ চা। অন্যান্য চায়ের চেয়ে এর আকার, বর্ণ ও স্বাদ আলাদা। দামও একটু বেশি।
বর্তমান চিকিৎসা বিজ্ঞানে গ্রিন টিকে অনেক জটিল রোগের প্রতিরোধক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সবুজ চা ঠাণ্ডাজনিত সমস্যা দূর করে। এ চা পান করলে রক্তপ্রবাহ ভালো হয়। ফলে শিথিল হয় ধমনি। রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। দাঁতের ক্ষয়রোধ ও মাড়ি শক্ত করে। কাটাস্থানে গ্রিন টির লিকার লাগালে রক্ত পড়া বন্ধ হয়। পোকামাকড় কামড়ানোর পর ওই স্থান যদি চুলকায় ও ফুলে যায়, তবে সবুজ চায়ের পাতা দিয়ে ঢেকে দিন, আরাম পাবেন।