হ া ও য় া  ব দ ল: সিলেট

 

হাওর, বিল, রিজার্ভ ফরেস্ট, পাহাড়, টিলা, নদী প্রভৃতি অপরূপ করে তুলেছে সিলেটকে। তাই অনেক পর্যটক এখানে বেড়াতে আসেন। ভ্রমণপিয়াসী মানুষ ইতোমধ্যে ঘুরে দেখেছে এ জেলা। আপনিও ঘুরে আসতে পারেন সিলেট থেকে।

 

যা দেখবেন

হজরত শাহজালাল (র.) মাজার, হজরত শাহপরাণ (র.) মাজার, ইকোপার্ক, জাফলং, লালাখাল, ভোলাগঞ্জ, মালনীছড়া চা বাগান, লোভাছড়া পাথর কোয়ারি, সোনাতলা পুরোনো জামে মসজিদ, জাকারিয়া সিটি, ড. জিসি দেব স্মৃতি ফলক, অ্যাডভেঞ্চার ওয়ার্ল্ড, ফেঞ্চুগঞ্জ সার কারখানা, চা বাগান, হাওর, রাতারগুল প্রভৃতি মনোমুগ্ধকর।

 

যেভাবে যাবেন

রাজধানী থেকে সড়ক, রেল ও বিমানে যেতে পারেন। সড়কপথে ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে এসি ও নন-এসি বাস ছেড়ে যায়। হানিফ, শ্যামলী, মামুন, সোহাগ, গ্রিন লাইন, সৌদিয়া, এনপি প্রভৃতি পরিবহনের এসি ও নন-এসি বাস ছেড়ে যায় সিলেটের উদ্দেশে। ভাড়া ৩৫০ থেকে ১২০০ টাকার মধ্যে ওঠানামা করে।

আরামদায়ক ভ্রমণের জন্য রেলপথ বেছে নিতে পারেন। জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস, পারাবাত এক্সপ্রেস, উপবন এক্সপ্রেস, কালনি এক্সপ্রেস, সুরমা মেইল প্রভৃতি ট্রেন সিলেট রুটে চলাচল করে।

সিলেটে রয়েছে এমএজি ওসমানী বিমানবন্দর। অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক দুই ধরনের সেবা রয়েছে এখানে। রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমান, নভোএয়ার,

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস প্রভৃতির কোনো না কোনো  ফ্লাইট সিলেট যাতায়াত করে।

 

যেখানে থাকবেন

সরকারি নলজুড়ী রেস্ট হাউজ, জেলা পরিষদ ডাকবাংলো, সিলেট সার্কিট হাউজের যে কোনো একটি থাকার জন্য বেছে নিতে পারেন। বেসরকারি পর্যায়ে অনেক হোটেল রয়েছে। যেমন রোজভিউ হোটেল, ফেমাস বোর্ডিং, হোটেল আল তকদীর রেস্ট হাউজ, প্যারিস রেস্ট হাউজ, হোটেল গোল্ডেন সিটি, হোটেল আছমা ইন্টারন্যাশনাল, মাহিদা রেস্ট হাউজ, লাভলী হোটেল, হোটেল হিলটাউন,

বিলাস প্রভৃতি।

 

যা খাবেন

দেশের প্রচলিত সব খাবার পাওয়া যায় সিলেটে। স্থানীয় কিছু ঐতিহ্যবাহী খাবার রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখ করা যায়, সাতকরা দিয়ে গরুর মাংস ও চুঙ্গিপিঠা বা চুঙাপোড়া অন্যতম। খাওয়ার জন্য যেতে পারেন পাঁচভাই রেস্টুরেন্টে।

 

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০