চা বাগান ও দিগন্তজোড়া হাওরের জেলা হবিগঞ্জ। এখানে রয়েছে অনেক দর্শনীয় স্থান। সেসব দেখার জন্য জেলার বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়াতে পারেন।
যা দেখবেন
সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান, রেমা কালেঙ্গা বণ্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, সাগরদিঘি, নাগুরা ফার্ম, লক্ষ্মীবাওর জলাবন, আলিয়া খাসিয়াপুঞ্জী, বিতঙ্গল আখড়া, বাঘাসুরা রাজবাড়ী, ফ্রুটস ভ্যালি, বায়েজিদ শাহের মাজার, শেখ ভানু শাহের মাজার, আজমিরি বাবার মাজার, প্যালেস রিসোর্ট, চা বাগান প্রভৃতি।
যেভাবে যাবেন
সড়কপথে রাজধানীর সায়েদাবাদ বাসস্টেশন থেকে হবিগঞ্জের উদ্দেশে বেশ কিছু পরিবহনের এসি ও নন-এসি বাস ছেড়ে যায়। এর মধ্যে দিগন্ত, অগ্রদূত, বিসমিল্লাহ পরিবহনের যাত্রীসেবা তুলনামূলক ভালো। রাজধানী হতে সিলেটগামী পরিবহনের বাসে চড়েও হবিগঞ্জে যাওয়া যায়। এজন্য জেলার শায়েস্তাগঞ্জ মোড়ে নামতে হবে। এরপর বাস অথবা সিএনজিচালিত অটোরিকশায় হবিগঞ্জ যেতে হবে।
রেলপথেও যেতে পারেন হবিগঞ্জ। পারাবত, জয়ন্তিকা, উপবন প্রভৃতি রেলগাড়ি ছেড়ে যায় শায়েস্তাগঞ্জের উদ্দেশে।
রিকশা ও বাসে চড়ে জেলার বিভিন্ন উপজেলায় যেতে পারবেন।
যেখানে থাকবেন
থাকার জন্য কয়েকটি উন্নতমানের হোটেল, মোটেল, রেস্তোরাঁ, রেস্টহাউজ, গেস্টহাউজ, ডাকবাংলো রয়েছে হবিগঞ্জে। হোটেলের মধ্যে বনানী, আল আহমদিয়া, আল জামিল, আল আমিন, সোনারতরী, আমাদ, আলিফ, জামিল, প্রাইমরোজ প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।
যা খাবেন
থাকার জায়গায় খাওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে। দেশের প্রায় সব ধরনের খাবার পাওয়া যায় হবিগঞ্জে।