নিজস্ব প্রতিবেদক: আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ১০ কোম্পানি। এর মধ্যে সাতটির ইপিএস বেড়েছে, কমেছে দুটির এবং শেয়ারপ্রতি লোকসান কমেছে বাকি এক কোম্পানির। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ঢাকা ব্যাংক: তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪৪ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে ২৩ পয়সা। তিন প্রান্তিক শেষে ৯ মাসে ইপিএস হয়েছে এক টাকা ৫০ পয়সা। এটি আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৫৯ পয়সা। ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ২১ টাকা ১৯ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময় ছিল ১৯ টাকা ৯৯ পয়সা।
লিন্ডে বিডি: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১২ টাকা ৫৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৯ টাকা ৫৮ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে দুই টাকা ৯৬ পয়সা। তিন প্রান্তিক শেষে ৯ মাসে ইপিএস হয়েছে ৪০ টাকা ৮০ পয়সা। এটি আগের বছর একই সময় ছিল ৪১ টাকা ৪৬ পয়সা।
উত্তরা ব্যাংক: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৭৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৬৮ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে পাঁচ পয়সা। তিন প্রান্তিক শেষে ৯ মাসে ইপিএস হয়েছে দুই টাকা ৭৬ পয়সা। এটি আগের বছর একই সময় ছিল দুই টাকা ৭৫ পয়সা।
ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৮ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস কমেছে ১৮ পয়সা। তিন প্রান্তিক শেষে ৯ মাসে ইপিএস হয়েছে ৮৪ পয়সা। এটি আগের বছর একই সময় ছিল ৮৪ পয়সা।
শমরিতা হসপিটাল: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৪৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২২ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে ২৭ পয়সা। ২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এনএভি হয়েছে ৫২ টাকা ৭৯ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময় ছিল ৫১ টাকা ৯ পয়সা।
কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ২৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২১ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে দুই পয়সা। তিন প্রান্তিক শেষে ৯ মাসে ইপিএস হয়েছে ৮৬ পয়সা। এটি আগের বছর একই সময় ছিল ৮২ পয়সা।
বিডি ফাইন্যান্স: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে চার পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৮০ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি লোকসান কমেছে ৭৬ পয়সা। তিন প্রান্তিক শেষে ৯ মাসে ইপিএস হয়েছে ৫১ পয়সা। এটি আগের বছর একই সময় শেয়ারপ্রতি লোকসান ছিল ৩৫ পয়সা।
প্রিমিয়ার লিজিং: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ২২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১১ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে ১১ পয়সা। তিন প্রান্তিক শেষে ৯ মাসে ইপিএস হয়েছে ৭১ পয়সা। এটি আগের বছর একই সময় ছিল ৪৬ পয়সা।
এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস: প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ইপিএস হয়েছে ৩৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৯ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে ১৪ পয়সা।
বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৩ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস কমেছে এক পয়সা। তিন প্রান্তিক শেষে ৯ মাসে ইপিএস হয়েছে এক টাকা ২৮ পয়সা। এটি আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৩৬ পয়সা।