Print Date & Time : 24 June 2025 Tuesday 5:19 am

১০ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ১০ কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এসিআই লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৬ টাকা ৯৮ পয়সা লোকসান, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৮০ পয়সা লোকসান। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৪৪ টাকা ৭৬ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৬৬ টাকা ৯৮ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ২৪ টাকা ১৩ পয়সা লোকসান, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২০ টাকা ১৮ পয়সা লোকসান।

এমজেএল বাংলাদেশ: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে এক টাকা ৫৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৪৬ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৪ টাকা ২৫ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৩৫ টাকা ৬৪ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে সাত টাকা ৭৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৯৬ পয়সা।

সায়হাম কটন: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৩ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৮ টাকা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৩৭ টাকা ৫০ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৫০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩২ পয়সা।

আমান কটন ফাইব্রাস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৬৩ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৪৩ টাকা ৭৩ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৪২ টাকা ৭৬ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৩ টাকা ১৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৭৪ পয়সা।

অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে দুই টকা ৪৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল দুই টাকা ২০ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৬ টাকা ৩৫ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বরে ছিল ৩১ টাকা ৩৩ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে পাঁচ টাকা ৩৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল চার টাকা ৫২ পয়সা।

ফারইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডায়িং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৪ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা ১৫ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ২০ টাকা ৪৮ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৬৭ পয়সা লোকসান, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৮৮ পয়সা।

এসিআই ফরমুলেশনস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে এক টাকা দুই পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৮১ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৫২ টাকা ৪৯ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৫৪ টাকা ৮২ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে চার টাকা ৭৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১০ টাকা ৮৭ পয়সা লোকসান।

ফাইন ফুডস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল শূন্য দশমিক শূন্য শূন্য সাত পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৪৮ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বরে ছিল ১০ টাকা ৬২ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ১৪ পয়সা লোকসান, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১২ পয়সা লোকসান।

জাহিন স্পিনিং লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৯২ পয়সা লোকসান, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৮ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৯৮ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১২ টাকা ৮১ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ২০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৬ পয়সা।

ডেল্টা স্পিনিং: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ছয় পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ছয় পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ৭২ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৩ টাকা ৫৯ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ছয় পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল আট পয়সা।