নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ১১ কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
মুন্নু সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল চার টাকা ৬৬ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৬৭ টাকা ৪০ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৬৫ টাকা ৯০ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৮৭ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ছিল দুই টাকা ৩৫ পয়সা (লোকসান)।
গোল্ডেন হার্ভেস্ট এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩০ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ২১ টাকা তিন পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বরে ছিল ২১ টাকা ১৮ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে চার টাকা ৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল দুই টাকা ৯৩ পয়সা।
জেমিনি সি ফুড লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৮৬ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৭ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ৬৪ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১০ টাকা চার পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ২২ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল পাঁচ টাকা ১২ পয়সা।
অগ্নি সিস্টেমস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৮ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৮৮ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৪ টাকা ৪৪ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৫২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৬৩ পয়সা।
ফু-ওয়াং সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৫ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৩৭ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১১ টাকা ১৫ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ২১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২০ পয়সা।
এমএল ডায়িং লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৬ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা ৪১ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৮ টাকা ৩০ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৮০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪৩ পয়সা।
ফার্মা এইডস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫ টাকা ১৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল চার টাকা ৬৭ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৭৫ টাকা ৭২ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৭১ টাকা আট পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ১৩ টাকা ৭৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১১ টাকা।
প্যাসিফিক ডেনিমস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৩ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৭৪ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৬ টাকা আট পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৩১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫৮ পয়সা।
সোনারগাঁও টেক্সটাইলস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৬২ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ২৯ টাকা ৪৭ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ২৯ টাকা ৪৪ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে এক পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১১ পয়সা।
এস্কোয়্যার নিট: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৮৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ১৬ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৫১ টাকা ৬৮ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৫০ টাকা ১৪ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে এক টাকা ৮৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা সাত পয়সা।
ইয়াকিন পলিমার: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে তিন পয়সা লোকসান, যা আগের বছর একই সময় ছিল চার পয়সা লোকসান। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৭৪ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১১ টাকা ৭৩ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ২৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫৭ পয়সা লোকসান।