১৭ কোম্পানির দ্বিতীয় প্রান্তিক প্রতিবেদন প্রকাশ

নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয় ১৭ কোম্পানি। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রকাশিত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনের মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে।

সাভার রিফ্রাক্টরিজ: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৭১ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ২০ পয়সা (লোকসান)। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি লোকসান ২১ পয়সা বেড়েছে। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৬০ পয়সা (লোকসান), আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৫৩ পয়সা।

সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ১২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৬৪ পয়সা (লোকসান)। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ৭৪ পয়সা (লোকসান), আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ১৬ পয়সা (লোকসান)।

হাক্কানী পাল্প অ্যান্ড পেপার: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৭ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৮ পয়সা (লোকসান)। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ৮২ পয়সা (লোকসান), আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৮৬ পয়সা (লোকসান)।

শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩২ পয়সা। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ৪০ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৬১ পয়সা।

পদ্মা অয়েল: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮ টাকা ৯২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫ টাকা ৯২ পয়সা। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ১৬ টাকা ১৩ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১১ টাকা ৬৭ পয়সা।

শমরিতা হসপিটাল: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৮ পয়সা। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ৩৪ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ২০ পয়সা।

শ্যামপুর সুগার মিলস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে সাত টাকা ৩৯ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ২২ টাকা ৫৩ পয়সা (লোকসান)। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ২৬ টাকা ৬৯ পয়সা (লোকসান), আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৪৪ টাকা ১৫ পয়সা (লোকসান)।

সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজ: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৯ পয়সা। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ৬১ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৫৮ পয়সা।

গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৫ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৬ পয়সা (লোকসান)। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ৯০ পয়সা (লোকসান), আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৪৮ পয়সা (লোকসান)।

নাহি অ্যালুমিনিয়াম: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৬১ পয়সা। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ৩০ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ১২ পয়সা।

অলিম্পিক অ্যাকসেসরিজ: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪ পয়সা (লোকসান)। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ২১ পয়সা (লোকসান), আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১১ পয়সা (লোকসান)।

ইনডেক্স এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ১২ পয়সা। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ২২ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ২ টাকা ৬৩ পয়সা।

ন্যাশনাল পলিমার: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৭১ পয়সা। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ৮ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল এক টাকা ২৭ পয়সা।

ক্রাউন সিমেন্ট: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২১ পয়সা। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ৬৩ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৭৫ পয়সা।

রেনউইক যজ্ঞেশ্বর: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ টাকা ৬০ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩ টাকা ৮৫ পয়সা (লোকসান)। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ১০ টাকা ৫৭ পয়সা (লোকসান), আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৯ টাকা ৭৭ পয়সা (লোকসান)।

এপেক্স ফুডস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে এক টাকা ৫৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪৩ পয়সা। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে তিন টাকা ৫৭ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ১০ পয়সা।

এপেক্স স্পিনিং: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে এক টাকা ১০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ১৬ পয়সা। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে এক টাকা ৭২ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ৮১ পয়সা।

আমান ফিড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৯১ পয়সা। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ৩৬ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ৮৫ পয়সা।

আমান কটন ফাইব্রাস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৯ পয়সা। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ২৯ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৫৫ পয়সা।

দি ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ টাকা ৯০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫ টাকা ৯৭ পয়সা। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ১০ টাকা ৫৩ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১০ টাকা ৪৯ পয়সা।

এগ্রিকালচারাল মার্কেটিং: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে এক টাকা ৯২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২ টাকা ১০ পয়সা। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৮৭ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৪ টাকা ৩৫ পয়সা।

বেঙ্গল উইন্ডসর থার্মোপ্লাস্টিক: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৩ পয়সা। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ৩১ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ২৯ পয়সা।

রংপুর ফাউন্ড্রি: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০২২) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৫ পয়সা। আর প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০২২) ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ১৪ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ২ টাকা ১৯ পয়সা।

 

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০