২২ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি হিসাববছরের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে তালিকাভুক্ত ২২ কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

রেকিট বেনকিজার: প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ)  শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১১ টাকা ৫৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১২ টাকা ৭৪ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস এক টাকা ২০ পয়সা কমেছে। ৩১ মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত এনএভি ৬১ টাকা ৫৫ পয়সা। এটি আগের বছর ছিল ৫৬ টাকা ২২ পয়সা।

এসআইবিএল: প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২০ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস ১০ পয়সা কমেছে। ৩১ মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত এনএভি ১৯ টাকা ৩৩ পয়সা। এটি আগের বছর  ছিল ১৮ টাকা ৬৩ পয়সা।

ওরিয়ন ফার্মা: তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) ইপিএস হয়েছে ৫৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৩ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে ২৩ পয়সা। মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত সমাপ্ত ৯ মাসে ইপিএস হয়েছে তিন টাকা দুই পয়সা। এটি আগের বছর একই সময় ছিল দুই টাকা ৩৩ পয়সা।

বিএটিবিসি: প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৩৬ টাকা ৫৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩১ টাকা ২৬ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে পাঁচ টাকা ৪০ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত এনএভি ৩৫১ টাকা ২৭ পয়সা। এটি আগের বছর ছিল ২৭৪ টাকা ৬৬ পয়সা।

কনফিডেন্স সিমেন্ট: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে তিন টাকা ৬৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল তিন টাকা ২৪ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে ৪১ পয়সা। মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত সমাপ্ত ৯ মাসে ইপিএস হয়েছে সাত টাকা ৭১ পয়সা। এটি আগের বছর একই সময় ছিল সাত টাকা ১০ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত এনএভি ৭৭ টাকা ৯৫ পয়সা। এটি ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত ছিল ৭৩ টাকা ৭৬ পয়সা।

হাওয়া ওয়েল টেক্সটাইলস: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৪৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪৮ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস পাঁচ পয়সা কমেছে। মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত সমাপ্ত ৯ মাসে ইপিএস হয়েছে এক টাকা ৫৪ পয়সা। এটি আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৫৬ পয়সা।  ৩১ মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত এনএভি ২৭ টাকা ৫৯ পয়সা। এটি আগের বছর ছিল ২৫ টাকা ৩৪ পয়সা।

মেঘনা পেট্রোলিয়াম: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে চার টাকা ১৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল চার টাকা ৮৯ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস কমেছে ৭০ পয়সা। মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত সমাপ্ত ৯ মাসে ইপিএস হয়েছে ১৪ টাকা ৩১ পয়সা। এটি আগের বছর একই সময় ছিল ১৩ টাকা ২৮ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত এনএভি ৮৪ টাকা ৯১ পয়সা। এটি ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত ছিল ৮১ টাকা ১১ পয়সা।

ইয়াকিন পলিমার: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ২১ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ২৭ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস ছয় পয়সা কমেছে। মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত সমাপ্ত ৯ মাসে ইপিএস হয়েছে ৭৫ পয়সা। এটি আগের বছর ছিল ৬৯ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত এনএভি ১৩ টাকা ১৪ পয়সা। এটি ৩০ জুন পর্যন্ত ছিল ১৫ টাকা ৬২ পয়সা।

সমতা লেদার: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে তিন পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক পয়সা। মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত সমাপ্ত ৯ মাসে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে সাত পয়সা। এটি আগের বছর একই সময় ছিল চার পয়সা।

ওয়াটা কেমিক্যালস: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে এক টাকা ১১ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৯৮ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস ১৩ পয়সা বেড়েছে। মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত সমাপ্ত ৯ মাসে ইপিএস হয়েছে তিন টাকা ২৭ পয়সা। এটি আগের বছর একই সময় ছিল দুই টাকা ৫৬ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত এনএভি ৭৮ টাকা ৩৬ পয়সা। এটি ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত ছিল ৭৬ টাকা।

তাল্লু স্পিনিং: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ২৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪৩ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি লোকসান কমেছে ১৬ পয়সা।

রহিমা ফুড করপোরেশন: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১১ পয়সা। অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি লোকসান বেড়েছে তিন পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত এনএভি দুই টাকা ৬১ পয়সা। এটি ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত ছিল দুই টাকা ২৮ পয়সা।

নাভানা সিএনজি: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৬২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা। অর্থাৎ ইপিএস কমেছে ৩৮ পয়সা। মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত সমাপ্ত ৯ মাসে ইপিএস হয়েছে এক টাকা ৯৮ পয়সা। এটি আগের বছর একই সময় ছিল দুই টাকা ৫৪ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত এনএভি ৩২ টাকা ৫৬ পয়সা। এটি ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত ছিল ৩১ টাকা ৪০ পয়সা।

আমান ফিড: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে এক টাকা ১৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৩২ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস কমেছে ১৭ পয়সা। মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত সমাপ্ত ৯ মাসে ইপিএস হয়েছে তিন টাকা ৭৫ পয়সা। এটি আগের বছর একই সময় ছিল তিন টাকা ২৮ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত এনএভি ৩৩ টাকা এক পয়সা। এটি ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত ছিল ৩৪ টাকা ১৮ পয়সা।

ফার্মা এইডস: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে দুই টাকা ২৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৭১ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে ৫৬ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত এনএভি ৪৬ টাকা ৬২ পয়সা। এটি ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত ছিল ৪২ টাকা ৪৫ পয়সা।

দেশ গার্মেন্টস: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে দুই টাকা ৫২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৬৪ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে এক টাকা ৮৮ পয়সা। মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত সমাপ্ত ৯ মাসে ইপিএস হয়েছে ছয় টাকা ৫৩ পয়সা। এটি আগের বছর একই সময় ছিল দুই টাকা ৬৩ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত এনএভি ২০ টাকা ৩০ পয়সা। এটি ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত ছিল ১৩ টাকা ৭৭ পয়সা।

ফার কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৩৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৫ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস কমেছে ১৪ পয়সা। মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত সমাপ্ত ৯ মাসে ইপিএস হয়েছে এক টাকা ৬২ পয়সা। এটি আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৬২ পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত এনএভি ১৫ টাকা ৪৯ পয়সা। এটি ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত ছিল ১৬ টাকা ৬৫ পয়সা।

আইপিডিসি ফাইন্যান্স: প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৪২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪০ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস দুই পয়সা বেড়েছে। ৩১ মার্চ, ২০১৭ পর্যন্ত এনএভি ১৮ টাকা ৭৩ পয়সা। এটি ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ পর্যন্ত ছিল ১৮ টাকা ৩২ পয়সা।

ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট: প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৫৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৫ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস ৪৩ পয়সা বেড়েছে। ৩১ মার্চ, ২০১৭ পর্যন্ত এনএভি ১৪ টাকা ৭২ পয়সা। এটি আগের বছর ছিল ১৩ টাকা ৬৩ পয়সা।

সোনালী আঁশ ইন্ডাস্ট্রিজ: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৫৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪০ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস ১৩ পয়সা বেড়েছে। ৩১ মার্চ, ২০১৭ পর্যন্ত এনএভি ২২৫ টাকা ৭৩ পয়সা। এটি ৩০ জুন, ২০১৬ পর্যন্ত ছিল ২২৪ টাকা ৫৪ পয়সা।

সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্স: প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৪৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৯ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে ১০ পয়সা।

ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স: প্রথম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১২ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস কমেছে দুই পয়সা। ৩১ মার্চ ২০১৭ পর্যন্ত এনএভি ১১ টাকা ৫৬ পয়সা। এটি ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ পর্যন্ত ছিল ১১ টাকা ৪৭ পয়সা।