২৬ কোম্পানির প্রান্তিক প্রতিবেদন প্রকাশ

নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি হিসাববছরের প্রথম ও তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে তালিকাভুক্ত ২৬ কোম্পানি। এগুলোর মধ্যে ইপিএস বেড়েছে ১৮টির এবং কমেছে বাকি আটটির। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
নর্দান জেনারেল ইন্স্যুরেন্স: প্রথম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৯২ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস দুই পয়সা বেড়েছে।
সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্স: প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৪৭ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৪৫ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে দুই পয়সা।
স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স: প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৪৮ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৪৪ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে চার পয়সা।
স্টাইল ক্রাফট: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১২ টাকা ১৮ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ছয় টাকা ৬৭ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে পাঁচ টাকা ৫১ পয়সা। তিন প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ২৪ টাকা ৫৫ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ২১ টাকা ৬৩ পয়সা।
এপেক্স ফুডস: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৫৮ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৩৫ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে ২৩ পয়সা। তিন প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে এক টাকা ৩৯ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৯৯ পয়সা।
বীকন ফার্মা: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১৪ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ১৩ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস এক পয়সা বেড়েছে। তিন প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৩৫ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ২৭ পয়সা।
ফার কেমিক্যালস: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৩৭ পয়সা, যা আগের বছর ৩৫ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে দুই পয়সা। তিন প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে এক টাকা ২০ পয়সা, যা আগের বছর ছিল এক টাকা ৪৭ পয়সা।
সেন্ট্রাল ফার্মা: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১৪ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৩৩ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস কমেছে ১৯ পয়সা। তিন প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ২৯ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৯৯ পয়সা।
ইনটেক: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ২১ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ১৩ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে আট পয়সা। তিন প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ২২ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ১৪ পয়সা।
আরএন স্পিনিং মিলস: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১৬ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৪০ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস কমেছে ২৪ পয়সা। তিন প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৫৫ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৩৪ পয়সা।
দেশবন্ধু পলিমার: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১৮ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ১৭ পয়সা। ইপিএস বেড়েছে এক পয়সা।
মুন্নু জুট স্টাফলারস: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে এক টাকা ৪৫ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ২৩ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে এক টাক ২০ পয়সা। তিন প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে দুই টাকা ৯৫ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৬০ পয়সা।
মুন্নু সিরামিক: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৩০ পয়সা, যা আগের বছর ছিল দুই পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে ২৮ পয়সা। তিন প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে দুই টাকা, যা আগের বছর ছিল ১২ পয়সা।
মেঘনা সিমেন্ট মিলস: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৮৮ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৩৪ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস বেড়েছে ৫৪ পয়সা। তিন প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে এক টাকা ২৭ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৫৭ পয়সা।
কনফিডেন্স সিমেন্ট: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে দুই টাকা ১০ পয়সা, যা আগের বছর ছিল তিন টাকা ৬৫ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস এক টাকা ৫৫ পয়সা কমেছে।
ইয়াকিন পলিমার: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে তিন পয়সা, যা আগের বছর ছিল ১৮ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস ১৫ পয়সা কমেছে।
আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৪২ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৪৭ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস পাঁচ পয়সা কমেছে। তিন প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে এক টাকা ২৮ পয়সা, যা আগের বছর ছিল এক টাকা ২৬ পয়সা।
আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৮৬ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৫৪ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস ৩২ পয়সা বেড়েছে। তিন প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে দুই টাকা ৪৯ পয়সা, যা আগের বছর ছিল এক টাকা ৫৯ পয়সা।
রেকিট বেনকিজার: প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে সাত টাকা ৩৪ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ১১ টাকা ৫৪ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস চার টাকা ২০ পয়সা কমেছে।
ব্যাংক এশিয়া: প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৬০ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৩৫ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস ২৫ পয়সা বেড়েছে।
বিডি থাই: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১৬ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৯ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস সাত পয়সা বেড়েছে। তিন প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৭৮ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৪৮ পয়সা।
অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে দুই টাকা ৩২ পয়সা, যা আগের বছর ছিল দুই টাকা ২৬ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস ছয় পয়সা বেড়েছে। তিন প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ছয় টাকা ৭১ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ছয় টাকা ৪৪ পয়সা।
এ্যাপোলো ইস্পাত: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে তিন পয়সা, যা আগের বছর ছিল ছয় পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস তিন পয়সা কমেছে।
সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজ: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৬২ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৬০ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস দুই পয়সা বেড়েছে। তিন প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে এক টাকা ২৫ পয়সা, যা আগের বছর ছিল এক টাকা ২১ পয়সা।
বারাকা পাওয়ার: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৩৬ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৭১ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস ৩৫ পয়সা কমেছে। তিন প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে এক টাকা ৫১ পয়সা, যা আগের বছর ছিল দুই টাকা ১৩ পয়সা।
ফার্মা এইডস: তৃতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে চার টাকা ২৯ পয়সা, যা আগের বছর ছিল দুই টাকা ২৭ পয়সা। অর্থাৎ ইপিএস দুই টাকা দুই পয়সা বেড়েছে। তিন প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ১২ টাকা ৩৪ পয়সা, যা আগের বছর ছিল সাত টাকা ১৭ পয়সা।

 

 

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০