৬৪ জেলার সঙ্গে রেলপথকে সংযুক্ত করা হবে: মন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক: যে দেশ যত উন্নত তার রেলপথও তত উন্নত উল্লেখ করে রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, পর্যায়ক্রমে দেশের ৬৪টি জেলাকে রেলপথের সঙ্গে সংযুক্ত করা হবে। আগের সরকারগুলো ক্ষমতায় থাকতে রেলকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কোনো কার্যক্রম গ্রহণ করেনি। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১টায় ফরিদপুরের ভাঙ্গায় পরীক্ষামূলক ট্রেন পৌঁছানোর পর প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন মন্ত্রী।

তিনি বলেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর রেলপথ মন্ত্রণালয় আলাদা করেছেন। দেশের রেলকে আধুনিক, যুগোপযোগী এবং সাশ্রয়ী করতে এবং রেলপথকে নতুন করে সাজিয়ে তুলতে উদ্যোগ নিয়েছেন। সেজন্য এসব বিভিন্ন প্রকল্পের বিনিয়োগ এবং বাজেটে যথেষ্ট বরাদ্দ রাখছেন। সেজন্য মোটা দাগে আমাদের পরিকল্পনা হলো রেলকে প্রত্যেকটি জেলার সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে।

দুই ধরনের রেলপথ উঠিয়ে ওয়ানওয়ে করার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, নদী এবং সমুদ্রবন্দরের সঙ্গেও রেল সংযোগ স্থাপন করা হবে। ভবিষ্যতে বিদ্যুৎ সংযোগের মাধ্যমে রেল পরিচালনা আরও এক ধাপ এগিয়ে নেয়া হবে।

মন্ত্রী ১৭২ কিলোমিটার এ রেলপথের অগ্রগতি সম্পর্কে বলেন, ঢাকা থেকে মাওয়া পর্যন্ত ৮০ শতাংশ, মাওয়া থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত ৯৬.৫০ শতাংশ এবং ভাঙ্গা থেকে যশোর অংশে ৭৮ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত এ প্রকল্পের মেয়াদ রয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই বাকি কাজ শেষ করা হবে। এসব লাইনের মাধ্যমে বহির্বিশ্বের সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্থাপনের পরিকল্পনাও রয়েছে। একই সঙ্গে রেলের সম্পদ রক্ষার জন্য সবাইকে সজাগ দৃষ্টি রাখার আহ্বানও জানান তিনি।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাজাহান খান, জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী, রেলপথ সচিব ড. হুমায়ুন কবীর, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. কামরুল আহসান, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের পরিচালক আফজাল হোসেন, রেলপথ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং রেলওয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।

৬৪ জেলার সঙ্গে রেলপথকে সংযুক্ত করা হবে: মন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক: যে দেশ যত উন্নত তার রেলপথও তত উন্নত উল্লেখ করে রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, পর্যায়ক্রমে দেশের ৬৪টি জেলাকে রেলপথের সঙ্গে সংযুক্ত করা হবে। আগের সরকারগুলো ক্ষমতায় থাকতে রেলকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কোনো কার্যক্রম গ্রহণ করেনি। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১টায় ফরিদপুরের ভাঙ্গায় পরীক্ষামূলক ট্রেন পৌঁছানোর পর প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন মন্ত্রী।

তিনি বলেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর রেলপথ মন্ত্রণালয় আলাদা করেছেন। দেশের রেলকে আধুনিক, যুগোপযোগী এবং সাশ্রয়ী করতে এবং রেলপথকে নতুন করে সাজিয়ে তুলতে উদ্যোগ নিয়েছেন। সেজন্য এসব বিভিন্ন প্রকল্পের বিনিয়োগ এবং বাজেটে যথেষ্ট বরাদ্দ রাখছেন। সেজন্য মোটা দাগে আমাদের পরিকল্পনা হলো রেলকে প্রত্যেকটি জেলার সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে।

দুই ধরনের রেলপথ উঠিয়ে ওয়ানওয়ে করার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, নদী এবং সমুদ্রবন্দরের সঙ্গেও রেল সংযোগ স্থাপন করা হবে। ভবিষ্যতে বিদ্যুৎ সংযোগের মাধ্যমে রেল পরিচালনা আরও এক ধাপ এগিয়ে নেয়া হবে।

মন্ত্রী ১৭২ কিলোমিটার এ রেলপথের অগ্রগতি সম্পর্কে বলেন, ঢাকা থেকে মাওয়া পর্যন্ত ৮০ শতাংশ, মাওয়া থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত ৯৬.৫০ শতাংশ এবং ভাঙ্গা থেকে যশোর অংশে ৭৮ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত এ প্রকল্পের মেয়াদ রয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই বাকি কাজ শেষ করা হবে। এসব লাইনের মাধ্যমে বহির্বিশ্বের সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্থাপনের পরিকল্পনাও রয়েছে। একই সঙ্গে রেলের সম্পদ রক্ষার জন্য সবাইকে সজাগ দৃষ্টি রাখার আহ্বানও জানান তিনি।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাজাহান খান, জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী, রেলপথ সচিব ড. হুমায়ুন কবীর, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. কামরুল আহসান, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের পরিচালক আফজাল হোসেন, রেলপথ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং রেলওয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।

 

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০