ক্রীড়া ডেস্ক: পাকিস্তানের সামনে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে। ৯ উইকেটে হেসেখেলে জয়ের বন্দরে নোঙর করল সফরকারীরা। মিডিয়াম পেসার ফাহিম আশরাফের বোলিং তোপের সামনে পড়ে ২৫.১ ওভারেই মাত্র ৬৭ রানে অলআউট জিম্বাবুয়ে। এরপর সেই সংগ্রহ তুলতে মাত্র ৯.৫ ওভার আর এক উইকেট হারায় সরফরাজ আহমেদের দল।
পাকিস্তানের সামনে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে। ৯ উইকেটে হেসে-খেলে জয়ের বন্দরে নোঙর করল সফরকারীরা। মিডিয়াম পেসার ফাহিম আশরাফের বোলিং তোপের সামনে পড়ে ২৫.১ ওভারেই মাত্র ৬৭ রানে অলআউট জিম্বাবুয়ে। এরপর সে সংগ্রহ তুলতে মাত্র ৯.৫ ওভার আর এক উইকেট হারায় সরফরাজ আহমেদের দল। এটিই ওয়ানডে ক্রিকেটে পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় জয়।
গতকাল বুধবার এ জয়ে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতল সফরকারী পাকিস্তান ক্রিকেট দল। ৫ ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজে ৩-০তে এগিয়ে আছে দলটি। বুলাওয়ের কুইন্স স্পোর্টস ক্লাব মাঠে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নামে জিম্বাবুয়ে। হ্যামিল্টন মাসাকাদজার দল মাত্র ৬৭ রানে অলআউট করে দেয় স্বাগতিকদের। ২৪১ বল ও ৯ উইকেট হাতে রেখে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় পাকিস্তান। ওয়ানডেতে এটিই দলটির ইতিহাসে সবচেয়ে বড় জয়। ১৯৯০ সালে শারজাহতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ২০৬ বাকি রেখে জয় ছিল আগের রেকর্ড।
পিটার মুরকে (১) ফেরান ফাহিম আশরাফ। ওপেনার চামু চিবাবা (১৬), এলটন চিগুম্বুরা (৯), রায়ান মুরে (৮) এবং রিচার্ড এনগারাভার উইকেট নিয়ে পাঁচ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করেন। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথমবারের মতো ৫ উইকেট দেন ২২ রান। জুনায়েদ খান নেন দুই উইকেট। জবাবে নেমে দলীয় শূন্য রানে ইনাম উল হক হারান পাকিস্তান। কিন্তু এরপর সহজ জয় এনে দেন ফখর জামান ও বাবর আজম। ফখর করেন ২৪ বলে ৪৩ রান। বাবর ৩৪ বলে ১৯। ম্যাচসেরা মিডিয়াম পেসার ফাহিম আশরাফ।
গতকাল বুধবার এ জয়ে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতল সফরকারী পাকিস্তান ক্রিকেট দল। ৫ ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজে ৩-০তে এগিয়ে আছে দলটি। বুলাওয়ের কুইন্স স্পোর্টস ক্লাব মাঠে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নামে জিম্বাবুয়ে। হ্যামিল্টন মাসাকাদজার দল মাত্র ৬৭ রানে অলআউট করে দেয় স্বাগতিকদের। ২৪১ বল ও ৯ উইকেট হাতে রেখে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় পাকিস্তান।
পিটার মুরকে (১) ফেরান ফাহিম আশরাফ। ওপেনার চামু চিবাবা (১৬), এলটন চিগুম্বুরা (৯), রায়ান মুরে (৮) এবং রিচার্ড এনগারাভার উইকেট নিয়ে পাঁচ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করেন। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথমবারের মতো ৫ উইকেট দেন ২২ রান। জুনায়েদ খান নেন দুই উইকেট। জবাবে নেমে দলীয় শূন্য রানে ইনাম উল হক হারায় পাকিস্তান। কিন্তু এরপর সহজ জয় এনে দেন ফখর জামান ও বাবর আজম। ফখর করেন ২৪ বলে ৪৩ রান। বাবর ৩৪ বলে ১৯। ম্যাচসেরা মিডিয়াম পেসার ফাহিম আশরাফ।
ম্যাচের সঙ্গে সিরিজও জিতল পাকিস্তান
