নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি হিসাববছরের প্রান্তিক (জানুয়ারি-মার্চ) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ১১ কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
নর্দান ইন্স্যুরেন্স: প্রথম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৯৪ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩১ মার্চ শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য হয়েছে ২১ টাকা ৩২ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩১ মার্চে ছিল ২০ টাকা ৮৮ পয়সা।
সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্স: প্রথম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪৩ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩১ মার্চ শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য হয়েছে ১৭ টাকা ৯৪ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩১ মার্চে ছিল ১৭ টাকা ৩৪ পয়সা।
এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি: প্রথম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৮১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪৫ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩১ মার্চ শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য হয়েছে ১৯ টাকা ৭৭ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩১ মার্চে ছিল ১৯ টাকা ২৫ পয়সা।
ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স: প্রথম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১১ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩১ মার্চ শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য হয়েছে ১১ টাকা ৬২ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বরে ছিল ১১ টাকা ৪৭ পয়সা।
ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স: প্রথম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৭৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৭৩ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩১ মার্চ শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য হয়েছে ৪৩ টাকা ৩৫ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বরে ছিল ৪২ টাকা ৫৩ পয়সা।
বেক্সিমকো ফার্মা: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে এক টাকা ৮৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৪৯ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩১ মার্চ শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য হয়েছে ৭০ টাকা ৯৯ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩১ মার্চে ছিল ৬৫ টাকা ২৬ পয়সা।
দুলামিয়া কটন স্পিনিং মিলস: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৯৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল লোকসান এক টাকা ছয় পয়সা। ২০১৯ সালের ৩১ মার্চ শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য হয়েছে ৩৫ টাকা ৯০ পয়সা লোকসান, যা ২০১৮ সালের ৩১ মার্চে ছিল ৩১ টাকা ৭৮ পয়সা লোকসান।
ফু ওয়াং ফুড: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২০ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩১ মার্চ শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য হয়েছে ১১ টাকা ৬০ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩০ জুনে ছিল ১০ টাকা ৮৯ পয়সা।
ইবনে সিনা: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে এক টাকা ৯৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৫৫ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩১ মার্চ শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য হয়েছে ৪৪ টাকা ৫০ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩০ জুনে ছিল ৩৯ টাকা ২৮ পয়সা।
হামিদ ফেব্রিকস: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫২ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩১ মার্চ শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য হয়েছে ৩৯ টাকা ৯৬ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩০ জুনে ছিল ৩৯ টাকা ৩৫ পয়সা।
আরামিট সিমেন্ট: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৮৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ২৪ পয়সা লোকসান। ২০১৯ সালের ৩১ মার্চ শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য হয়েছে এক টাকা ২০ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩০ জুনে ছিল ছয় টাকা।
প্রান্তিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ১১ কোম্পানি
