বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউটে (বিএফআরআই) গত বুধবার এসডিজি বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ বিষয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। বিএফআরআই’র পরিচালক ড. মো. মাসুদুর রহমানের সভাপতিত্বে বিভাগীয় কর্মকর্তা ও এসডিজি ফোকাল পয়েন্ট ড. রফিকুল হায়দারের সঞ্চালনায় কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) সাবেক ঊর্ধ্বতন কারিগরি কর্মকর্তা ড. সুভাষ কান্তি দাসগুপ্ত। তিনি তার প্রবন্ধে এসডিজির প্রেক্ষাপট ও বর্তমান অবস্থা এবং এর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে করণীয় সম্পর্কে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের একটি তুলনামূলক চিত্র উপস্থাপন করেন। তিনি এসডিজিকে মূলত পাঁচটি পি অর্থাৎ পিপল, প্লানেট, প্রসপারিটি, পিস ও পার্টনারশিপের মাধ্যমে ব্যাখ্যা করেন।
তিনি বলেন, ‘এসডিজির ১৭টি অভীষ্ট আছে, যার লক্ষ্যমাত্রা ১৬৯ এবং সূচক ২৩০টি। বিএফআরআই যেহেতু দেশের বনবিষয়ক গবেষণার একমাত্র জাতীয় প্রতিষ্ঠান, তাই এসডিজির ১৫ নম্বর অভীষ্ট ‘লাইফ অন ল্যান্ড’ বা ‘স্থলজ জীবন’ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানের কাজ করার সুযোগ বেশি। স্থল বাস্তুতন্ত্রের পুনরুদ্ধার ও সুরক্ষা প্রদান এবং টেকসই ব্যবহারে পৃষ্ঠপোষণা, টেকসই বন ব্যবস্থাপনা, ভূমির অবক্ষয় রোধ ও ভূমি সৃষ্টি প্রক্রিয়ার পুনরুজ্জীবন এবং জীববৈচিত্র্য হ্রাস প্রতিরোধে বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট গবেষণার মাধ্যমে ভূমিকা রাখতে পারে।’ সভাপতির বক্তব্যে ড. মো. মাসুদুর রহমান বলেন, বিএফআরআই’র গবেষণামূলক স্টাডিগুলো
গ্রহণের ক্ষেত্রে সর্বদাই টেকসই পরিবেশকে গুরুত্ব দেওয়া হয়।
উš§ুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন বিএফআরআই’র মো. জিল্লুর রহমান, মো. জুনায়েদ, শামীমা নাসরীন, মো. জহিরুল আলম, ড. মো. মাহবুবুর রহমান, ড. হাসিনা মরিয়ম। বিজ্ঞপ্তি
