নির্দিষ্ট সময় পরপর প্রত্যেক নারীর উচিত নিজের স্তন পরীক্ষা করা। ইউটিউবে এ-সংক্রান্ত অনেক ভিডিও রয়েছে, যা দেখে ঘরে বসেই স্তন পরীক্ষা করার উপায় শিখে নিতে পারেন। ঘরোয়া পদ্ধতিতে দেখা যেতে পারে স্তন ক্যানসারের কোনো লক্ষণ আছে কি না।
কোনো লক্ষণ দেখা দিলে বা স্তনের আকৃতিতে হঠাৎ কোনো পরিবর্তন দেখতে পেলে দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এতে কোনো বিপদের আশঙ্কা থাকলে সঠিক সময়েই তা শনাক্ত করে চিকিৎসা করে প্রতিকার পাওয়া সম্ভব হবে। কারণ ক্যানসারের শনাক্তকরণ যদি শুরুর দিকেই করা যায়, তাহলে সঠিক চিকিৎসায় আরোগ্য লাভ করা সম্ভব। ক্যানসার বর্তমান বিশ্বের ভয়াবহ একটি রোগ। তাই অবহেলা করার কোনো সুযোগ নেই। কোনো সন্দেহ থাকলে বা লক্ষণ প্রকাশ পেলে গুরুত্বসহ এর ব্যবস্থা নিতে হবে।
স্তন ক্যানসারের জন্য চিকিৎসা পদ্ধতির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে অপারেশন, রেডিওথেরাপি ও কেমোথেরাপি। স্তন ক্যানসারের রোগীদের প্রাথমিক পর্যায়ের চিকিৎসা হচ্ছে অপারেশন। কিন্তু অপারেশনের পরও কিছু ঝুঁকি রয়ে যায়। তাই মাঝেমধ্যে চেকআপ করানো উচিত। কারণ সচেতনতাই স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে পারে।
হ সুস্বাস্থ্য ডেস্ক
মন্তব্য